জানা যায়, শুক্রবার (১৫ নভেম্বর) দুপুরে উপজেলার রণবাঘা ও ওমরপুর হাটে এই অভিযান পরিচালনা করেন ইউএনও শারমিন আখতার। অভিযানকালে সেখানে প্রতি কেজি পেঁয়াজ ২১০ টাকা থেকে কমে ১৮০ টাকায় বিক্রি শুরু হয়।
ইউএনও ফিরে যাওয়ার পর আবারও বাড়তি দামে বিক্রি শুরু করেন ব্যবসায়ীরা। ফলে অনেক ক্রেতাই মলিন মুখে পেঁয়াজ না কিনেই ফিরে যান।
দাম কেন বেড়েছে জানতে চাইলে বিক্রেতা আব্দুল মোমিনসহ অন্যরা বাংলানিউজকে বলেন, বাজারে ভারতীয় পেঁয়াজ নেই। দেশি পেঁয়াজের মজুদও প্রায় শেষ। তাই দাম বেড়েছে।
ক্রেতা আফজাল হোসেন বাংলানিউজকে বলেন, বাজারে ভালো মানের দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে কেজি ২১০ টাকায়। কিছুটা খারাপ মানের ছোট পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ২০০ টাকায়।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শারমিন আখতার বাংলানিউজকে বলেন, পেঁয়াজের দাম অতিরিক্ত বাড়ার কারণে উপজেলার বিভিন্ন হাট-বাজারে অভিযান পরিচালনা করা হচ্ছে। এ অভিযান অব্যাহত থাকবে।
বাংলাদেশ সময়: ২০৩৫ ঘণ্টা, নভেম্বর ১৫, ২০১৯
কেইউএ/একে