রোববার (১৭ নভেম্বর) সন্ধ্যায় জাতীয় প্রেসক্লাবে ‘উন্নয়ন অভিযাত্রা-২০১৯’ শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
স্থানীয় সরকার মন্ত্রী বলেন, ১৯৭১ সালে দেশে মাথাপিছু আয় ছিল ৫০ থেকে ৬০ ডলার।
‘আর প্রধানমন্ত্রীর ঘোষণা অনুযায়ী উন্নত বাংলাদেশে পৌঁছাতে চাইলে আমাদের মাথাপিছু আয় ১২ হাজারে ডলার উন্নীত করতে হবে। এটাও আমারা অর্জন করতে পারবো। ’
তাজুল ইসলাম বলেন, সবাইকে এক সঙ্গে নিয়ে কাজ করা সরকারের নতুন চ্যালেঞ্জ। সামগ্রিক উন্নয়নে সবাইকে অংশগ্রহণ করতে হবে। এক্ষেত্রে আস্থা ও বিশ্বাস স্থাপনের কাজটা সরকারের। আমরা সেটা করছি। সরকারের উন্নয়নের খবর ঘরে ঘরে পৌঁচ্ছে দিচ্ছি।
তিনি বলেন, সিঙ্গাপুর, থাইল্যান্ডসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ডেঙ্গুর প্রভাব আছে। বাংলাদেশে এ বছর এডিস মশার প্রকোপ দেখা দিয়েছে। এটি মোকাবেলা চ্যালেঞ্জ ছিল। অনেকে প্রশ্ন তুলেছেন, এমন ওষুধ কেনা যায় কি-না যাতে মশা মারা যাবে। উন্নতমানের ওষুধ প্রয়োগ করলে ক্ষতিকর কীটপতঙ্গের চেয়ে উপকারী কীটপতঙ্গই বেশি মরা পড়তো।
এ সময় বিশুদ্ধ পানি ও পয়ঃনিষ্কাষণের গুরুত্ব তুলে ধরেন স্থানীয় সরকার মন্ত্রী তাজুল ইসলাম।
ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ নাগরিক কমিটি ও ডিজিটাল বাংলাদেশ ফোরাম আয়োজিত আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন ভোক্তা অদিকার সংরক্ষণ নাগরিক কমিটির সভাপতি রানা চৌধুরী।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন-দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী ডা. মো. এনামুর রহমান, আন্তর্জাতিক বিদ্যুৎ-জ্বালানি বিশেষজ্ঞ ও পাওয়ার সেলের মহাপরিচালক প্রকৌশলী মোহাম্মদ হোসাইন, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. আব্দুল্লাহ আল হাসান চৌধুরী, ব্যবসায়ী নাছির খান প্রমুখ।
বাংলাদেশ সময়: ২১৫১ ঘণ্টা, নভেম্বর ১৭, ২০১৯
পিএস/এমএ