পরে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন- ভারপ্রাপ্ত জেলা প্রশাসক নিলুফা ইয়াসমিন, মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক কমান্ডার সিরাজুল ইসলাম টুকু, বীর প্রতীক আব্দুল হাই, মুক্তিযোদ্ধা হারুন-অর-রশিদ লাল, আমিনুল ইসলাম, বাসদ নেতা মোনাব্বর হোসেন মিন্টু, ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির সাধারণ সম্পাদক দুলাল বোস, নারী পরিষদের সাধারণ সম্পাদক প্রতিমা রায় চৌধুরী, কমিউনিস্ট পার্টির নেতা সুব্রত রায়, সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের আহ্বায়ক শ্যামল ভৌমিক প্রমুখ।
এসময় ১৯৭১ সালে কুড়িগ্রামমুক্ত করে স্বাধীন বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলনকারী বীর প্রতীক আব্দুল হাইকে সম্মাননা স্মারক দেওয়া হয়।
এছাড়া কুড়িগ্রাম জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার, মুক্তিযোদ্ধা আমিনুল ইসলাম মঞ্জু মণ্ডল, সিরাজুল ইসলাম টুকু ও সংগঠন হিসেবে সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোট কুড়িগ্রাম শাখাকে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে বিশেষ অবদান রাখায় সম্মাননা স্মারক দেওয়া হয়।
১৯৭১ সালের ৬ ডিসেম্বর সশস্ত্র যুদ্ধের মাধ্যমে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীকে পরাজিত করে কুড়িগ্রাম হানাদারমুক্ত হয়। সেদিন ৬ নম্বর সাব সেক্টরের কোম্পানি কমান্ডার আব্দুল হাই বীর প্রতীকের নেতৃত্বে মুক্তিযোদ্ধার একটি দল কুড়িগ্রাম শহরে ঢুকে পানির ট্যাংকের উপর স্বাধীন বাংলার পতাকা উত্তোলন করে।
বাংলাদেশ সময়: ১৫১২ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ০৬, ২০১৯
এফইএস/আরবি/