সোমবার (০৯ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় সদর উপজেলার ফতুল্লা থানার বটতলা এলাকায় শাহাজালাল রোলিং মিল সংলগ্ন মসজিদ গলিতে এ ঘটনা ঘটে।
এ ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে ফতুল্লা মডেল থানা পুলিশ রাতেই অভিযুক্ত রাসেল, আল আমীন, রবিন ও সুমন নামের চার জনকে আটক করেছে।
ফতুল্লা মডেল থানা পুলিশের পরিদর্শক (তদন্ত) মিজানুর রহমান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, বাকিদেরও আটকের চেষ্টা চলছে।
ধর্ষিতা কিশোরী ওই এলাকার আব্দুল কাদিরের কয়েল কারখানায় শ্রমিক হিসেবে কাজ করে।
পরিদর্শক মিজানুর রহমান জানান, সোমবার সন্ধ্যায় কারখানায় কাজ শেষে ছুটির পর মালিকের সঙ্গে বাড়ি ফেরার পথে তাদের পথরোধ করে রাসেল ও তার তিন সহযোগী যুবক। পরে সন্ত্রাসী আল আমীন কয়েল কারখানার মালিককে মারধর করে সেখান থেকে তাড়িয়ে দিয়ে ওই কিশোরী শ্রমিককে রবিন ও সুমনের হাতে টাকার বিনিময়ে তুলে দেয়। এরপর তিনজন মিলে ওই কিশোরীকে একটি নির্জন বাড়িতে নিয়ে পালাক্রমে ধর্ষণ করে।
ওসি তদন্ত বলেন, মারধরের শিকার কয়েল কারখানার মালিক কাদির থানায় বিষয়টি জানালে অভিযান চালিয়ে পুলিশ অভিযুক্ত চারজনকে আটক করেছে। বাকিদের আটকের চেষ্টা চলছে।
বাংলাদেশ সময়: ০১৩৩ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ১০, ২০১৯
এইচএডি/