রোববার (২৯ ডিসেম্বর) বিকেলে উপজেলার পশ্চিম ইউনিয়নের বিলঘর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। পরে পুলিশ ফাঁকা গুলি ছুড়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
আহতরা হলেন- ইউএনও মাসুদউল আলম, কসবা থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) হারুনুর রশিদ, পুলিশের নায়ের আলী আজম, কনস্টেবল মাহবুবুল ও জয়রুপ।
ইউএনও মাসুদ-উল-আলম বাংলানিউজকে জানান, ড্রেজার দিয়ে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের অভিযোগে দুপুর থেকে পাঁচজন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের নেতৃত্বে কসবার বিভিন্ন এলাকায় পৃথক অভিযান চালানো হয়। বিকেলে কসবা পশ্চিম ইউনিয়নের বাসিন্দা আলমগীরসহ দু’জনকে আটক করা হয়। ভ্রাম্যমাণ আদালত আলমগীরকে দণ্ড দিয়ে থানায় নিয়ে আসতে থাকে। এ অবস্থায় বিলঘর এলাকার পৌঁছালে গাড়ি বহরে হামলা হয়। আলমগীরকে ছাড়িয়ে নিতেই এ হামলা হয়েছে বলে অভিযোগ ইউএনও’র।
কসবা পশ্চিম ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মো. মানিক মিয়া বাংলানিউজকে জানান, ঘটনাটি তিনি শুনেছেন। তবে বিস্তারিত কিছু জানেন না।
কসবা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) লোকমান হোসেন বাংলানিউজকে জানান, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশকে ১০ রাউন্ড ফাঁকা গুলি ছুড়তে হয়। এ ঘটনায় পুলিশের পক্ষ থেকে থানায় মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে। ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে।
বাংলাদেশ সময়: ২০০২ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ২৯, ২০১৯
এসআরএস