সোমবার (৩০ ডিসেম্বর) সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত রেলগেইট এলাকায় ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করা হয়।
এ সময় রেলওয়ের ডিভিশনাল ম্যানেজার এএম সালাহ উদ্দিন, ভূ-সম্পদ কর্মকর্তা ও ম্যাজিস্ট্রেট নজরুল ইসলাম, বিভাগীয় কমার্শিয়াল র্কমকর্তা শওকত জামিল, আরএমভির প্রধান জহির উদ্দিন, ডিইএফ আরিফুল ইসলাম, ডেপুটি কমিশনার ওহিদুন নবী, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট কিশোর কুমার দাশ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
রেলওয়ের ডিভিশনাল ম্যানেজার এএম সালাহ উদ্দিন বাংলানিউজকে জানান, আশুগঞ্জের রেলগেইট এলাকা থেকে বিওসি ঘাট পর্যন্ত রেলের প্রায় ৩৭ একর ভূমি রয়েছে। এরমধ্যে ২৪ একর জায়গা স্থানীয়দের দখলে রয়েছে। এই দখল হওয়া জায়গায় বিভিন্ন দোকানপাট, ঘর-বাড়িসহ নানা স্থাপনা তৈরি করা হয়। এসব জায়গা দখলমুক্ত করতে রেলওয়ের পক্ষ থেকে ভ্রাম্যমাণ আদালতে অভিযান চালানো হয়েছে। অভিযানে দুই শতাধিক দোকানপাট উচ্ছেদ করা হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৯০৫ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ৩০, ২০১৯
এনটি