অধিদপ্তর হবিগঞ্জের সহকারী পরিচালক মো. আমিরুল ইসলাম মাসুদ এই তথ্য নিশ্চিত করে জানান, এর মধ্যে জানুয়ারিতে ৫৪ হাজার ৫শ’, ফেব্রুয়ারিতে ৯৯ হাজার ৫শ’, মার্চে ৭২ হাজার, এপ্রিলে ৮৭ হাজার, মে মাসে ১ লাখ ১৯ হাজার ৫শ’, জুনে ১৬ হাজার ২শ’, জুলাইয়ে ৪৫ হাজার, আগস্টে ৮ হাজার, সেপ্টেম্বরে ৯৮ হাজার, অক্টোবরে ২ লাখ ২৭ হাজার ৫শ, নভেম্বরে ১ লাখ ৬১ হাজার ৫শ’ এবং ডিসেম্বর মাসে ১ লাখ ৫৮শ’ টাকা জরিমানা আদায় করা হয়েছে।
সিলগালা করা হয় ৩টি প্রতিষ্ঠানকে।
এই একবছরে অধিদপ্তরে ভোক্তা কর্তৃক মোট অভিযোগ দায়ের করা হয় ২৩টি। এর ২০টি অভিযোগ নিষ্পত্তি করা হয়েছে। বাকি ৩টি তদান্তনাধীন। ২০টির মধ্যে ৬টি অভিযোগ প্রমাণিত হয়। ১০টি অভিযোগ আপোসে মিমাংমার মাধ্যমে নিষ্পত্তি হয় এবং ৪টি অভিযোগ প্রমাণিত হয়নি। প্রমাণিত ৬টি অভিযোগে মোট জরিমানা করা হয় ১৩ হাজার টাকা। ২৫ শতাংশ হিসেবে অভিযোগকারীদেরকে দেওয়া হয়।
দৃশ্যমান পরিবর্তনের মধ্যে রয়েছে বিভিন্ন বাজারে মুদির দোকান ও হোটেলে-রেস্টুরেন্টে মূল্য তালিকা প্রদর্শন প্রচলন করা, পানীয়সহ বিভিন্ন দ্রব্যে অতিরিক্ত মূল্য আদায় বন্ধ করা, মিষ্টির প্যাকেটসহ বিভিন্ন উপায়ে ওজনে কারচুপি কমিয়ে আনা, ফার্মেসিতে মেয়াদউত্তীর্ণ ওষুধ বিক্রি বন্ধ ও ফিজিসিয়ান সেম্পল বিক্রি কমিয়ে আনা এবং হোটেল রেস্টুরেন্টে পরিষ্কার পরিচ্ছন্নাতামূলক পরিবেশের তুলনামূলক উন্নতি।
বাংলাদেশ সময়: ০২০২ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ৩১, ২০১৯
এইচএডি/