নিচতলায় ঢুকতে বাঁয়ে ফিরতেই চোখে পড়ে কালজয়ী তিন কাব্যের একক ফ্রেম। কবি রফিক আজাদের এই সিঁড়ি; নির্মলেন্দু গুণের স্বাধীনতা, এই শব্দটি কিভাবে আমাদের হলো; সৈয়দ শামসুল হকের আমার পরিচয়।
জেলা প্রশাসক মো. ওয়াহিদুজজামান বাংলানিউজকে জানান, নতুন বছরের ১০ জানুয়ারির মধ্যে উদ্বোধন করা হবে ‘বঙ্গবন্ধু কর্নার’।
মুজিববর্ষ উপলক্ষ্যে ফেনী জেলা প্রশাসনের বহুবিধ আয়োজনের মধ্যে ‘বঙ্গবন্ধু কর্নার’ অন্যতম। জেলা প্রশাসক বলেন, বিভাগীয় কমিশনার মো. আবদুল মান্নান মহোদয়ের ইচ্ছা ও অনুপ্রেরণায় এ কাজটি সম্ভব হয়েছে।
বুক কর্নারে স্থান পাচ্ছে বাঙালি জাতির আন্দোলন, সংগ্রাম ও গৌরবের ইতিহাস। এ প্রসঙ্গে জেলা প্রশাসক বলেন, বুক কর্নারে বঙ্গবন্ধুর আত্মজীবনী, ছয় দফা, ৭ই মার্চ, মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস স্থান পাচ্ছে। ১৯৪৯ থেকে ১৯৭১ সাল পর্যন্ত আমাদের ইতিহাস এখানে স্থান পাবে।
বুক কর্নার স্থাপনের উদ্দেশ্য প্রসঙ্গে জেলা প্রশাসক বলেন, নতুন প্রজন্ম এখানে এলে এক নজরে জাতি ও বঙ্গবন্ধুকে চিনতে পারবে।
অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) সুজন চৌধুরী বলেন, বঙ্গবন্ধু কর্নারটি দ্রুত শেষ করতে আমরা সর্বোচ্চ চেষ্টা করছি। কিছু গ্রন্থ এখানে স্থান পাবে, যা পাঠককে পড়তে আগ্রহী করবে।
বাংলাদেশ সময়: ১১৫১ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ৩১, ২০১৯
এসএইচডি/এসএ