শনিবার (০৪ জানুয়ারি) শিশু একাডেমি মিলনায়তনে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন সাবেক অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত।
বিশেষ অতিথি ছিলেন- পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন, আওয়ামী লীগের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য ইনাম আহমদ চৌধুরী, জাতীয় অধ্যাপক ডা. শায়লা খাতুন, বিচারপতি মোহাম্মদ মতিন, জালালবাদা অ্যাসোসিয়েশন ঢাকার সভাপতি ড. এ কে আব্দুল মুবিন ও অনুষ্ঠান উদযাপন কমিটির আহ্বায়ক সৈয়দ আব্দুল মুক্তাদির।
আবুল মাল আবদুল মুহিত বলেন, গুণীজনদের স্বীকৃতি দেওয়া জাতির জন্য প্রয়োজন। নাহলে জাতি এগুতে পারবে না। আর মেধাবীদের বৃত্তি দিলে তারা সামনের দিকে এগিয়ে যেতে অনুপ্রেরণা পাবে।
এ কে আবদুল মোমেন বলেন, আমাদের দেশে অভাবনীয় উন্নয়ন হয়েছে। দারিদ্রের হার অর্ধেকে নামিয়ে আনা সম্ভব হয়েছে। কিন্তু আমাদের পথচলা শেষ হয়নি। আমাদের আরও এগিয়ে যেতে হবে।
তিনি বলেন, আমার বাবা আবু আহমদ আব্দুল হাফিজ ও মা সৈয়দা শাহার বানু চৌধুরী সবসময় ন্যায় ও সত্যের পক্ষে ছিলেন। ১৯৪৮ সালে যখন উর্দুকে একমাত্র রাষ্ট্রভাষা করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। তখন তারা মুসলিম লীগের বড় নেতা হওয়া সত্ত্বেও এর বিরোধীতা করেন।
অনুষ্ঠানের অতিথিরা সিলেট গৌরব সম্মাননাপ্রাপ্তদের হাতে সম্মাননা তুলে দেন। সম্মাননা প্রাপ্তরা হলেন- সমাজকল্যাণ সচিব মোহাম্মদ জয়নুল বারী, অগ্রণী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী মোহাম্মদ শামস-উল ইসলাম, কৃষি মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব আরিফুর রহমান অপু, ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মহিবুর রহমান, বিআরটিসির চেয়ারম্যান এহছানে এলাহী, সড়ক, পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব আনোয়ার হোসেন চৌধুরী, স্থানীয় সরকার বিভাগের অতিরিক্ত সচিব হাবিবুর রহমান, অর্থ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব কবিরুল ইজদানি খান, অর্থ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মিজানুল হক চৌধুরী, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব জহুরুল ইসলাম রোহেল, রাজউকের সদস্য শফিউল হক, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব খায়রুল আমীন এবং রেল মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. ফারুকুজ্জামান।
বাংলাদেশ সময়: ১৯০২ ঘণ্টা, জানুয়ারি ০৪, ২০২০
ডিএন/আরবি/