বুধবার (০৮ জানুয়ারি) প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে তার কার্যালয়ে মন্ত্রিসভার নিয়মিত বৈঠকে এ অনুমোদন দেওয়া হয়।
বৈঠক শেষে সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের বলেন, নীতিমালা হলে দেশে কৃষি যান্ত্রিকীকরণের পরিধি আরও সম্প্রসারিত হবে।
তিনি বলেন, ১০ থেকে ২০ লাখ টাকার যন্ত্র যারা কিনতে পারবেন না, তারা যেন সমবায় করে কিনতে এবং ম্যানেজ করতে পারেন সে সুবিধা হবে। যেহেতু এই যন্ত্রগুলো সিজনাল, সারাবছর এটা ব্যবহার হবে না। মন্ত্রিসভা অনুশাসন দিয়েছে ব্যক্তিপর্যায়ে তো কিনতে পারবেই, এটা যেন সমবায় পদ্ধতিতে কেনা ও ব্যবহার করা যায়।
মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, কৃষিযন্ত্র ব্যবহারে ফসল রোপণ, কর্তন, মাড়াইয়ে শ্রমিক অনেক কম লাগবে। ফলে কৃষি শ্রমিকদের অপ্রতুলতা মোকাবিলা করে কৃষি উন্নয়নের গতি বৃদ্ধি পাবে, ফসলের অপচয় রোধ হবে। শ্রমিক খরচ কম হওয়ার ফলে উৎপাদন খরচ কমে আসবে। কৃষকরা লাভবান হবেন।
‘কৃষি যান্ত্রিকীকরণ নীতিমালা অনুমোদিত হওয়ায় দেশে কৃষি যান্ত্রিকীকরণের পরিধি আরও সম্প্রসারিত হবে। এই নীতিমালার আওতায় কৃষকরা সাশ্রয়ী মূল্যে বিভিন্ন ধরনের কৃষিযন্ত্র কেনার সুযোগ ও সহজ শর্তে ও ন্যূনতম সুদ বা সুদবিহীন ঋণ সুবিধা পাবেন। ’
বাংলাদেশ সময়: ১৭২০ ঘণ্টা, জানুয়ারি ০৮, ২০১৯
এমআইএইচ/টিএ