সোমবার (১৩ জানুয়ারি) দুপুরে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
নিহত ইসমাইল সদর উপজেলার উত্তর তেঘরিয়া গ্রামের সৌদি প্রবাসী ফারুক মিয়ার ছেলে ও তেঘরিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পঞ্চম শ্রেণির ছাত্র।
পুলিশ জানায়, গত ১০ জানুয়ারি বিকেলে বিদেশ থেকে বাবার পাঠানো দামি মোবাইল নিয়ে নাটকের দৃশ্য তৈরির কথা বলে বের হয়ে আর বাড়ি ফিরে আসেনি ইসমাইল। পরদিন তার পরিবারের পক্ষ থেকে হবিগঞ্জ সদর মডেল থানায় সাধারণ ডয়েরি করা হয়। পত্রিকায় হারানো বিজ্ঞপ্তিও প্রকাশ করা হয়। একপর্যায়ে সোমবার খোয়াই নদীতে তার মরদেহ ভেসে উঠলে স্থানীয়রা পুলিশকে খবর দেন।
হবিগঞ্জ সদর মডেল থানার উপ পরিদর্শক (এসআই) মো. আবু নাঈম মিয়া বলেন, মরদেহের মাথায় আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। নিঃসন্দেহ এটি হত্যাকাণ্ড। জিজ্ঞাসাবাদের জন্য একজনকে আটক করা হয়েছে। এ ব্যাপারে তদন্ত চলছে।
নিহতের চাচি মাসুদা আক্তার জানান, সায়মন ইসমাইলকে মোবাইলে নাটক বানিয়ে ফেসবুকে প্রচারের মাধ্যমে টাকা আয়ের কথা বলে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে যায়। ইসমাইলকে হত্যা করা হয়েছে। এর দৃষ্টান্তমূলক বিচার চাই।
বাংলাদেশ সময়: ২০২৮ ঘণ্টা, জানুয়ারি ১৩, ২০২০
আরএ