সভায় জানানো হয়, প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা মতো খুলনা জেলাতে সরকারি অফিসগুলোর জন্য সমন্বিত অফিস ভবন নির্মাণের সিদ্ধান্ত হয়েছে। খুলনাতে যেসব সরকারি দপ্তরের নিজস্ব ভবন নেই সেগুলোকে এ ভবনের আওতায় আনা হবে।
সভায় সিদ্ধান্ত হয় নদী, খাল ও কৃষিজমি যেকোনো মূল্যে রক্ষা করা হবে। যারা এগুলো দখল করে অবৈধ স্থাপনা গড়ে তুলেছে তাদের উচ্ছেদ জোরদার করা হবে। কৃষিজমির খাত পরিবর্তন ব্যতিত কেউ হাউজিং সোসাইটি গড়ে তুললে তা অবৈধ হিসেবে গণ্য হবে।
এছাড়া উপজেলা পর্যায়ে আবাসিক, শিল্প ও কৃষি কাজে ব্যবহার উপযোগী জায়গা চিহ্নিত করে একটি মাস্টারপ্লান প্রস্তুত করার সিদ্ধান্ত হয়। ফলে এখন থেকে কেউ যত্রযত্র বাড়িঘর বা শিল্প কারখানা নির্মাণ করতে পারবে না।
মোহাম্মদ হেলাল হোসেন বলেন, জেলার সব সরকারি দপ্তরে দ্রুতই ই-ফাইলিং চালু করতে হবে। এজন্য এটুআই প্রকল্পের আওতায় কর্মকর্তা-কর্মচারীদের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা হবে।
সভায় আরও জানানো হয়, বটিয়াঘাটা ও তেরখাদাতে বঙ্গবন্ধু ও শেখ আবু নাসেরের নামে পৃথক দু’টি অর্থনৈতিক জোন গড়ে তোলার প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে।
এতে কৃষি বিভাগের উপ-পরিচালক পঙ্কজ কান্তি মজুমদার, সিভিল সার্জন ডা. সুজাত আহমেদ, জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আসাদুজ্জামান, সব উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান, ইউএনওসহ সরকারি অফিসের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৯০৫ ঘণ্টা, জানুয়ারি ১৯, ২০২০
এমআরএম/আরবি/