সোমবার (২০ জানুয়ারি) দুপুরে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। এর আগে সকালে ঘটনাস্থলে বিস্ফোরিত বোমা দুটির পড়ে থাকা অংশ এবং পৌর ভবনের দেয়ালে রক্তের দাগ লেগে থাকতে দেখা গেলেও কে বা কারা এ ঘটনা ঘটিয়েছে তা নিশ্চিত হতে পারেনি পুলিশ।
পৌরসভার সচিব শ্যামল দত্ত জানান, রোববার রাতে দুর্বৃত্তরা দুটি হাতবোমার (ককটেল) বিস্ফোরণ ঘটায়। এ সময় পৌরভবনে তিনজন নৈশ্যপ্রহরী দায়িত্বরত ছিলেন। ঘটনার সময় তাদের একজন গার্ডরুমে অবস্থান করছিলেন। একজন টয়লেটে এবং একজন ভবনের পেছনে গাড়ির কাছে ছিলেন।
হঠাৎ বোমা বিস্ফোরণের শব্দ শুনে তারা ঘটনাস্থলে ছুটে আসতেই দুর্বৃত্তরা পালিয়ে যায়। সকালে মেয়র ঢাকায় যাওয়ার পথে বিষয়টি জানার পর পুলিশে খবর দেন।
সুধারাম মডেল থানার (ওসি) মো. নবীর হোসেন জানান, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। সিসি টিভির ফুটেজ দেখে ঘটনাস্থলে পড়ে থাকা রক্ত রাতে সেখানে থাকা কুকুরের শরীর থেকে ঝরেছে বলে ধারণা করছে পুলিশ। কে বা কারা এ ঘটনা ঘটিয়েছে তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে বলে জানান তিনি।
নোয়াখালী পৌরসভার মেয়র শহিদ উল্লাহ খাঁন সোহেল জানান, কারা কি উদ্দেশে এ বোমার বিস্ফোরণ ঘটিয়েছে তা খতিয়ে দেখে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীকে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য বলা হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ২০৪৪ ঘণ্টা, জানুয়ারি ২০, ২০২০
আরএ