এ বছর বাজাজ ‘সাকরাইন উচ্ছ্বাসে বাজাজ-এর সাথে’ স্লোগানে বড় এই স্থানীয় উৎসবটিতে অংশ নিয়েছে। ফেস্টিভ্যালের সঙ্গে আনন্দের রং ছড়িয়ে অংশগ্রহণকারীদের উৎসাহ বাড়িয়ে তোলাই বাজাজ-এর মূল লক্ষ্য।
সাকরাইন সাধারণত ঢাকার দক্ষিণাঞ্চলে উদযাপিত হয়ে থাকে। বিকেলের দিকে অঞ্চলটির প্রতিটি বাড়ির ছাদ থেকে উড়তে থাকে শত শত ঘুড়ি, যা রূপ নেয় ঘুড়ি কাটাকুটি খেলায়। অংশগ্রহণকারীরা নিজেদের ঘুড়ি দিয়ে অন্যের ঘুড়ি কেটে ফেলার চেষ্টা করে, যে আগে ঘুড়ি কাটতে পারে সে-ই হয় বিজয়ী।
ঘুড়ি খেলা শেষে রাত নামলে বর্ণাঢ্য আতশবাজি দিনের আলোর মতো মাতিয়ে তোলে পুরান ঢাকার আকাশকে। শুধু তাই নয়, আগুন নিয়ে খেলা করাসহ বিভিন্ন পেশায় দক্ষ শিল্পীরা তাদের প্রতিভা দিয়ে জড়ো হওয়া মানুষদের বিনোদন দিয়ে থাকেন। সঙ্গে সমান তালে চলতে থাকে গান-বাজনার আর উদ্দাম নাচ।
বাংলাদেশ সময়: ১৭১৬ ঘণ্টা, জানুয়ারি ২৪, ২০২০
এসএইচ