শনিবার (২৫ জানুয়ারি) সকালে জেলা স্টেডিয়াম মাঠে এ উৎসবের আয়োজন করা হয়। যা চলে দুপুর পর্যন্ত।
উৎসবটিতে ভাজা কুলি, পঞ্চ বাহার, গোলাপ পিঠা, সেমাই পিঠা, কস্তুরী পিঠা, জামদানী পিঠা, কুটুম পিঠা, মিষ্টি বড়া, মিষ্টি পুলি, ভেজানো নকশীসহ অন্তত ৫০ রকমের পিঠা প্রদর্শণের আয়োজন ছিল।
শেষে স্কুলটির বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতায় বিজয়ী, সেরা পিঠা তৈরির কারিগর ও কৃতি শিক্ষার্থীদের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ করেন জয়পুরহাট পুলিশ সুপার (এসপি) মোহাম্মদ সালাম কবীর।
এসময় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন- ভারপ্রাপ্ত জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা শাহাদুজ্জামান, জেলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদক মাহবুব মোর্শেদুল আলম লেবু, শাহীন শিক্ষা পরিবারের চেয়ারম্যান মাছুদুল আমীন শাহীন, জয়পুরাট শাহীন ক্যাডেট স্কুলের পরিচালক ইকবাল হোসেন প্রমুখ।
জয়পুরাট শাহীন ক্যাডেট স্কুলের পরিচালক ইকবাল হোসেন বাংলানিউজকে বলেন, আবহমান গ্রাম বাংলার ঐতিহ্য বর্তমান প্রজন্মের সামনে তুলে ধরতেই এ পিঠা উৎসবের আয়োজন করা। আগামীতেও এমন আয়োজন অব্যহত থাকবে।
বাংলাদেশ সময়: ২০০৬ ঘণ্টা, জানুয়ারি ২৫, ২০২০
এসআরএস