রোববার (২৬ জানুয়ারি) রাজধানীর হোটেল সোনারগাঁয় আয়োজিত এক অনুষ্ঠান শেষে এসব কথা বলেন তিনি।
ডা. মীরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরা বলেন, আমরা চীন থেকে আগত ফ্লাইটগুলোকে বেশি গুরুত্ব দিচ্ছি।
তিনি বলেন, বিমানবন্দরে তিনটি স্ক্যানারের মধ্যে দু’টি সচল রয়েছে। এছাড়া, আরও দু’টি হ্যান্ড স্ক্যানার রয়েছে যেগুলো দিয়ে সব যাত্রীদের পরীক্ষা করা হচ্ছে। আজ আরও দু’টি হ্যান্ড স্ক্যানার বিমানবন্দরে দেওয়া হচ্ছে। এ ভাইরাস মোকাবিলায় কুর্মিটোলা হাসপাতাল ও সংক্রামক ব্যাধি হাসপাতাল প্রস্তুত করা হয়েছে। সব মিলিয়ে এ ভাইরাস নিয়ে আমরা মোটেও উদ্বিগ্ন নই, বরং বলতে পারি আমরা এ ভাইরাস মোকাবিলায় পুরোপুরি প্রস্তুত রয়েছি।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (পরিকল্পনা ও উন্নয়ন) অধ্যাপক ডা. সানিয়া তহমিনা বলেন, এ মুহুর্তে আমরা স্থলবন্দরকে সতর্ক করে রেখেছি। বিশেষ করে চীন থেকে আসা যাত্রীদের স্ক্যান করা হচ্ছে। শুধু চীন নয় ভারত, নেপালসহ অন্য দেশের বিষয়ে সতর্কতা অবলম্বন করা হচ্ছে। শনিবার (২৫ জানুয়ারি) চীন থেকে ১৮৩ যাত্রী দেশে এসেছে। তাদের স্ক্যান করা হয়েছে। এছাড়া, বন্দরে অতিরিক্ত মেশিন যাচ্ছে। বলা যায়, করোনা ভাইরাস মোকাবিলায় প্রস্তুত বাংলাদেশ।
বাংলাদেশ সময়: ১৩৫৫ ঘণ্টা, জানুয়ারি ২৬, ২০২০
ইএ/এফএম