গ্রেফতারকৃতরা হলেন- কুতুবদিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও উপজেলা শিল্পকলা একাডেমির সাধারণ সম্পাদক শেখ শহিদুল ইসলাম (৪৮) এবং তার দোকানের কর্মচারী মোহাম্মদ নওশাদ (২২)।
পুলিশ জানায়, কুতুবদিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক শহিদুল একজন স্ট্যাম্প ভেন্ডার।
কুতুবদিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. দিদারুল ফেরদাউস বাংলানিউজকে জানান, রোববার (২৬ জানুয়ারি) সকালে ধর্ষণের শিকার ওই দুই স্কুলছাত্র কুতুবদিয়া জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট রেজাউল করিমের আদালতে জবানবন্দি দিয়েছে।
তিনি জানান, পুলিশ বিষয়টি জানার সঙ্গে সঙ্গে দুই ছাত্রের অভিভাবকদের ডেকে আইনগত ব্যবস্থা নিয়েছে। বৃহস্পতিবারই অভিযুক্ত শহিদুল ও তার কর্মচারী নওশাদকে আটক করা হয়েছে। এ ঘটনায় তাদের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা ও ধর্ষণের অভিযোগে থানায় মামলা রেকর্ড করা হয়েছে। আটক দু’জনকে ওই মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে শুক্রবার আদালতে তোলা হলে আদালত তাদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
পরে আদালত দুই স্কুলছাত্রকে তাদের অভিভাবকদের জিম্মায় দেন বলেও জানান ওসি
গত শুক্রবার (২৪ জানুয়ারি) আটক দু’জনকে অভিযুক্ত করে কুতুবদিয়া থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা করেছেন এক ছাত্রের মা।
বাংলাদেশ সময়: ১৮৩০ ঘণ্টা, জানুয়ারি ২৬, ২০২০
এসবি/আরআইএস/