ঢাকা, মঙ্গলবার, ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৬ নভেম্বর ২০২৪, ২৪ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

জাতীয়

মুজিববর্ষের সময় বাড়ানোয় প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ বাস্তবায়ন কমিটির

স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ০১১১ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ২৪, ২০২০
মুজিববর্ষের সময় বাড়ানোয় প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ বাস্তবায়ন কমিটির ...

ঢাকা: জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উদযাপনের লক্ষ্যে মুজিববর্ষের সময়কাল বাড়ানোয় প্রধানমন্ত্রীর প্রতি ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানিয়েছে জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটি।

বুধবার (২৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় জুম অনলাইন প্লাটফর্মে অনুষ্ঠিত জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটির সভায় সর্বসম্মতিক্রমে এ ধন্যবাদ প্রস্তাব গৃহীত হয়।

 

জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটির প্রধান সমন্বয়ক ড. কামাল আবদুল নাসের চৌধুরীর সঞ্চালনায় সভায় সভাপতিত্ব করেন কমিটির সভাপতি জাতীয় অধ্যাপক রফিকুল ইসলাম।

সভায় সদস্যরা প্রধানমন্ত্রীর প্রতি ধন্যবাদ জ্ঞাপন করে বলেন, মুজিববর্ষের সময়কাল বাড়ানোয় মুজিববর্ষের গৃহীত কর্মসূচিসমূহ সম্পন্ন করার সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। মুজিববর্ষ যথাযথভাবে উদযাপনের এ সুযোগ কাজে লাগিয়ে সব কর্মসূচি বাস্তবায়নের বিভিন্ন দিক নিয়ে সভায় বিস্তারিত আলোচনা করা হয়।

বাংলাদেশের মহান স্থপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উদযাপনের লক্ষ্যে সরকার ১৭ মার্চ ২০২০ থেকে ২৬ মার্চ ২০২১ সময়কে মুজিববর্ষ হিসেবে ঘোষণা করে। মুজিববর্ষ উদযাপনের লক্ষ্যে গৃহীত কর্মসূচিগুলো কোভিড-১৯ বৈশ্বিক মহামারির কারণে নির্ধারিত সময়ে যথাযথভাবে সম্পন্ন করা সম্ভব হয়নি। সে কারণে সরকার মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের মাধ্যমে মুজিববর্ষের সময়কাল ১৭ই মার্চ ২০২০ থেকে ১৬ ডিসেম্বর ২০২১ পর্যন্ত বর্ধিত ঘোষণার প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।

সভায় অন্যান্যের মধ্যে সাবেক মন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান, এমপি, তথ্য মন্ত্রী মোহাম্মদ হাছান মাহমুদ, শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি, বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী গোলাম দস্তগীর গাজী, পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মো. শাহরিয়ার আলম, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক, জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন, শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী, বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস পরশ, সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার লেফটেন্যান্ট জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান, এসজিপি, পিএসসি, জননিরাপত্তা বিভাগের সিনিয়র সচিব মোস্তাফা কামাল উদ্দীন, গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. শহীদ উল্লা খন্দকার, মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব কাজী রওশন আক্তার, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব তপন কান্তি ঘোষ, মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সচিব মো. মাহবুব হোসেন, তথ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব খাজা মিয়া, বাংলাদেশ পুলিশের অতিরিক্ত মহাপরিদর্শক ড. মো. মইনুর রহমান চৌধুরী, বাংলাদেশ টেলিভিশনের মহাপরিচালক এস এম হারুন-অর-রশীদ, গণপূর্ত বিভাগের প্রধান প্রকৌশলী মোহাম্মদ শামীম আখতার, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব শেখ রফিকুল ইসলাম, অর্থ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব সত্যজিত কর্মকার, ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালক আনিস মাহমুদ, বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক হাবীবুল্লাহ সিরাজী, চ্যানেল আই এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফরিদুর রেজা সাগর, সাংবাদিক সৈয়দ বদরুল আহসান, সংগীত শিল্পী রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা, এফবিসিসিআই এর সহ-সভাপতি সিদ্দিকুর রহমান, কবি তারিক সুজাত, কথা সাহিত্যিক আনিসুল হক, সংগীত শিল্পী সাজেদ আকবর, সাংবাদিক সুভাষ সিংহ রায় এবং জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটির কার্যালয়ের কর্মকর্তারা অংশগ্রহণ করেন।

বাংলাদেশ সময়: ০১১০ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ২৪, ২০২০
এসকে/আরএ 

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।