এসব মুরগির পাড়া ডিমে ‘ইন্টারফেরন বেটা’ নামে বিশেষ এক ধরনের প্রোটিন বিভিন্ন ক্লোরোসিস ও হেপাটাইটিসসহ নানা রোগের বিরুদ্ধে কাজ করবে। বর্তমানে এই বিশেষ ধরনের প্রোটিন উৎপাদনকারী ৩টি মুরগি আছে জাপানি গবেষকদের হাতে।
জাপানের ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব অ্যাডভান্সড ইন্ডাসট্রিয়াল সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি (এআইএসটি) এর গবেষক দলের এ আবিষ্কার বিভিন্ন রোগের চিকিৎসা ব্যয় অভাবনীয়ভাবে কমিয়ে দেবে বলে আশা করা হচ্ছে।
গবেষকদের দাবি, ইনটারফেরন বেটা সমৃদ্ধ ডিম উৎপাদনকারী মুরগি প্রতিদিনই ডিম দেবে বলে তারা আশাবাদী। আর এসব ডিম রোগের সঙ্গে লড়াইয়ের এজেন্ট হিসেবে কাজ করবে। প্রতিটি ডিমে যে পরিমাণ ইন্টারফেরন বেটা পাওয়া যাবে তা ফার্মেসি থেকে কিনতে গেলে প্রায় ৯শ’ মার্কিন ডলার বেরিয়ে যাবে গাঁট থেকে।
বাংলাদেশ সময়: ২০৫৫ ঘণ্টা, অক্টোবর ৯, ২০১৭
জেডএম/