অস্ট্রেলীয় সংবাদমাধ্যম এবিসি নিউজের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, ৭৬ বছর বয়সী ওই নারীর ময়নাতদন্তে দেখা যায়, তার বাম পায়ের নিচের দিকে মুরগির ঠোকরের চিহ্ন রয়েছে। সেখান থেকে রক্তক্ষরণের ফলে এক পর্যায়ে তিনি মারা যান।
আন্তর্জাতিক জার্নাল ‘ফরেনসিক সায়েন্স, মেডিসিন অ্যান্ড প্যাথোলজি’র আগস্ট সংখ্যায় এ ঘটনার ওপর একটি বিশ্লেষণী লিখেছেন অ্যাডেলেইড বিশ্ববিদ্যালয়ের ফরেনসিক বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক রজার বিয়ার্ডস।
সেখানে তিনি জানান, ওই নারীর শরীরে মাত্র দুটি ক্ষতচিহ্ন পাওয়া যায়। এছাড়া আগে থেকে তার উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস ও শিরা ফোলার সমস্যা ছিল। যারা রক্তনালীর সমস্যায় ভোগেন পাখি বা জীবজন্তু তাদের ক্ষেত্রে যেকোনো মাত্রার বিপদ বয়ে আনতে পারে, ওই নারীর মৃত্যুকে তার একটি সতর্কতা বলে উল্লেখ করেন অধ্যাপক।
‘যাদের রক্তনালী বিষয়ক সমস্যা আছে, ছোটখাটো গৃহপালিত প্রাণীও তাদের মৃত্যুর কারণ হতে পারে, এ ঘটনা তারই নমুনা’, জানান রজার বিয়ার্ডস।
বাংলাদেশ সময়: ১১৩০ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ০৩, ২০১৯
এইচজে