বৃহস্পতিবার (২ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে দিনাজপুরের সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক হোসেন শহীদ আহমদ এ গ্রেফতারি পরোয়ানার আদেশ দেন।
এর আগে খানসামা উপজেলার পাকেরহাটে নির্বাচনী সহিংসতার মামলার নির্ধারিত তারিখে উপজেলা জামায়াতের আমীর ও সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান আবদুল হক সিরাজীসহ জামায়াত-শিবিরের ৪৭ জন আসামি অনুপস্থিত ছিলো।
২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি খানসামা উপজেলার পাকেরহাট সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে ১০ম জাতীয় সংসদ নির্বাচন চলাকালীন সময়ে জামায়াত-শিবির সদস্যরা ওই কেন্দ্রে হামলা চালিয়ে ভোট গ্রহণে কর্তব্যরত প্রিজাইডিং কর্মকর্তাসহ, পুলিশ ও আনসার সদস্যদের ওপর হামলা, ককটেল বিস্ফোরণ, অগ্নিসংযোগ ও নাশকতা করে ভোট গ্রহণে বাধা এবং জনমনে আতঙ্ক সৃষ্টি করে।
এ ঘটনায় প্রিজাইডিং কর্মকর্তা সোলায়মান হোসেন বাদী হয়ে খানসামা থানায় মামলা দায়ের করেন।
পরে পুলিশ তদন্ত করে বিএনপি-জামায়াত-শিবিরের ৭৬ জনের বিরুদ্ধে আদালতে চার্জশিট পেশ করলে মামলাটির বিচার কাজ শুরু হয়।
বাংলাদেশ সময়: ২৩৫৯ ঘণ্টা, জানুয়ারি ০২, ২০১৭
বিএসকে/জিপি