শনিবার (১৪ সেপ্টেম্বর) আওয়ামী লীগ সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জন্মদিন ‘জনগণের ক্ষমতায়ন দিবস’ উপলক্ষে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে একথা বলেন তিনি।
ঐতিহাসিক সোহরওয়ার্দী উদ্যানে যুবলীগ ঢাকা মহানগর দক্ষিণ শাখার উদ্যোগে এ সভার আয়োজন করা হয়।
আলোচনা সভায় ওবায়দুল কাদেরের বক্তব্য শেষে সাংবাদিকেরা বিএনপির ছাত্রসংগঠন ছাত্রদলের সম্মেলন বন্ধ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে কাদের বলেন, এখন এই বিষয়টি বলতে গেলে এই যে এতবড় অনুষ্ঠানটির আয়োজন করা হলো তা ঢাকা পড়ে যাবে। এই প্রশ্নটা না করলেও হতো।
‘আমি আপনাদেরই (সাংবাদিকদের) অগ্রজ। হয়তো মন্ত্রিত্ব চলে গেলে সাংবাদিকতা আবার করবো। রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি আছে। আমি বিএনপিকে কী গালিগালাজ করলাম-সেটা যদি হেডলাইন হয় তাহলে এই অনুষ্ঠানের প্রাসঙ্গিকতা হারিয়ে যায়। প্রাসঙ্গিকতা যেন হারিয়ে না যায়, এটা সাংবাদিকতা না। ’
পঁচাত্তর পরবর্তীতে ছাত্রলীগের সভাপতি ওবায়দুল কাদের ’৮০ এর দশকে শেখ ফজলুল হক মনি প্রতিষ্ঠিত দৈনিক বাংলার বাণীতে কাজ করতেন। একই সঙ্গে আওয়ামী লীগেও সক্রিয় থাকেন তিনি।
পরে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদকের পদ পেরিয়ে এখন দলটির সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করছেন ওবায়দুল কাদের।
শেখ হাসিনার ১৯৯৬-২০০১ মেয়াদের সরকারে যুব, ক্রীড়া ও সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব পালনকারী কাদের প্রায় এক দশক ধরে সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পালন করছেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৭৫৬ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ১৪, ২০১৯
এসকে/এমএ