♦ সাহরি খাওয়া সুন্নত। পেটে ক্ষুধা না থাকলে দু-একটি খেজুর খেয়ে নেওয়া উত্তম অথবা অন্য কোনো জিনিস খেয়ে নেবে।
♦ বিলম্বে সাহরি খাওয়া উত্তম। আগে খাওয়া হয়ে গেলে শেষ সময়ে কিছু চা, পানি, পান ইত্যাদি খেলেও সাহরির ফজিলত অর্জিত হবে। (হেদায়া, খণ্ড-১, পৃষ্ঠা ১৮৬)
♦ সময় আছে, নাকি নেই—এমন সন্দেহ নিয়ে সাহরি খাওয়া মাকরুহ। (আলমগিরি, খণ্ড-১, পৃষ্ঠা ২০১)
♦ সঠিক ক্যালেন্ডারে সুবহে সাদিকের যে সময় দেওয়া থাকে, তার দু-চার মিনিট আগে খানা বন্ধ করে দেবে। এক-দুই মিনিট আগে-পিছে হলে রোজা হয়ে যাবে, তবে ১০ মিনিট পর খাওয়ার দ্বারা রোজা হবে না। (আপকে মাসায়েল, খণ্ড-৩, পৃষ্ঠা ২০১) কিন্তু মনে রাখতে হবে, শুধু ক্যালেন্ডারের ওপর নির্ভর করা উচিত নয়, কেননা অনেক সময় তাতে ভুলও হয়ে থাকে, তাই এ ব্যাপারে সতর্ক হওয়া দরকার।
♦ নিদ্রার কারণে সাহরি খেতে না পারলেও রোজা রাখতে হবে। সাহরি খেতে না পারায় রোজা না রাখা অত্যন্ত পাপ। (বেহেস্তি জেওর, পৃষ্ঠা ৩৫৩)
রমজানবিষয়ক যেকোনো লেখা আপনিও দিতে পারেন। লেখা পাঠাতে মেইল করুন: [email protected]
বাংলাদেশ সময়: ০৩৫৪ ঘণ্টা, মে ১৪, ২০১৯
এমএমইউ