সেজন্য ইতোমধ্যে জেলাগুলোকে চিঠি পাঠানো হয়েছে বলে জানান ফেডারেশনের সহ-সভাপতি খাজা রহমতউল্লাহ, ‘এ প্রতিযোগিতা ফের পেছানো সম্ভব নয়। ২০ থেকে ৩০ জনের জন্য তো আমরা ৫০০ জনের খেলা বন্ধ করতে পারি না।
সব কিছু ঠিক থাকলে আগামী ২৭ এপ্রিল থেকে শুরু হতে যাচ্ছে ঘরোয়া হকির এই আসর। ৩২ থেকে ৪০ টি দলের ৫০০ খেলোয়াড় এ আসরে অংশ নেবে আশ্বাস ফেডারেশনের। জেলা, সার্ভিসেস সংস্থা, শিক্ষা বোর্ড এবং বিকেএসপি অংশ নেবে এ আসরে।
যদিও বাহফে এর আগে সিদ্ধান্ত নিয়েছিল আসরটি আরও পরে আয়োজনের। কারণ ৩০ খেলোয়াড়কে জার্মানি পাঠিয়ে তাদের সেখানে বিভিন্ন ক্লাবের হয়ে লিগ খেলানো। ওই খেলোয়াড়দের মধ্যে ১৪ জন ছিলেন বাংলাদেশ নৌবাহিনীর। তা হলে নৌবাহিনীর পক্ষে কঠিন হবে জাতীয় চ্যাম্পিয়নশিপে অংশ নেয়া। ফলে ওই পরিকল্পনা থেকে সরে এসে বাহফে আসর শুরুর তারিখ পিছিয়ে দেয়।
যোগ্যতা প্রমাণের সবচেয়ে বড় এই টুর্নামেন্ট আরেকবার পেছাতে তোড়জোর হয়েছিল বাহফেতে। গতবছর কন্ডিশনিং ক্যাম্প করবার জন্য বিদেশে গিয়েছিল খেলোয়াড়েরা। এবারও যাওয়ার কথা ছিল জার্মানী ও অস্ট্রিয়ায়। সেখানে এক মাসের ক্যাম্প ও প্রস্তুতি ম্যাচ খেলত তারা। তিন ক্লাবে খেলতে ৩০ জনের যাওয়ার কথা ছিল। সেখানে তাদের থাকার জন্য অ্যাপার্টমেন্টও প্রস্তুত ছিল। কিন্তু জাতীয় চ্যাম্পিয়নশিপের জন্য শেষ পর্যন্ত যাওয়া হচ্ছে না তাদের।
বাংলাদেশ সময়: ২০১৫ ঘণ্টা, ১২ এপ্রিল, ২০১৭
জেএইচ/এমএমএস