প্রতিযোগিতাটি সবার জন্য উন্মুক্ত থাকবে। দেশের নানান প্রান্তের যেকোনো ক্লাব, জিম, সংস্থা কিংবা ফিটনেস সেন্টার চাইলে এই প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে পারবে।
এ বিষয়ে যোগাযোগ করা হলে বাংলাদেশ শরীরগঠন ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক নজরুল ইসলাম বলেন, ‘ওয়ালটন গ্রুপের পৃষ্ঠপোষকতায় এর আগে মার্সেল কাপ শরীরগঠন প্রতিযোগিতার দুইটি আসর হয়েছে। তৃতীয়বারের মতো আগামী মাসে হবে এই প্রতিযোগিতা। ইতোমধ্যে আমাদের মধ্যে ফলপ্রসু আলোচনা হয়েছে। শিগগিরই আমরা দেশের বিভিন্ন প্রান্তের জিম, ফিটনেস সেন্টার ও ক্লাবগুলোকে আমন্ত্রণপত্র পাঠাব। বডি বিল্ডিংয়ের উন্নয়নে নানাভাবে ভূমিকা রাখছে পৃষ্ঠপোষক এই গ্রুপটি। ’
এ বিষয়ে ওয়ালটন গ্রুপের অপারেটিভ ডিরেক্টর (হেড অব স্পোর্টস এন্ড ওয়েলফেয়ার) এফএম ইকবাল বিন আনোয়ার (ডন) বলেন, ‘বাংলাদেশ শরীরগঠন ফেডারেশনের সঙ্গে বরাবরই আমরা ওয়ালটন গ্রুপ সম্পৃক্ত হচ্ছি। আমরা ওয়ালটন গ্রুপ বিশ্বাস করি সুস্থ দেহে সুস্থ মন থাকে। আর শরীর সুস্থ রাখতে শরীরগঠনের ভূমিকা অনেক। তাছাড়া মাদকমুক্ত সমাজ গঠনে শরীরগঠনের ভূমিকা অনস্বীকার্য। বাংলাদেশের তরুণ সমাজকে শরীরগঠনে উৎসাহিত করার মাধ্যমে তাদেরকে মাদক ও অন্যান্য খারাপ প্রবৃত্তি থেকে দূরে সরিয়ে আনা সম্ভব। ’
বাংলাদেশ সময়: ২০২৫ ঘণ্টা, ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৭
এমআরপি