হকির কিংবদন্তি আব্দুস সাদেক সে সময়ও ছিলেন বাংলাদেশ হকি ফেডারেশনের (বাহফে) সাধারণ সম্পাদক, এবারও এশিয়া কাপের সময় বাহফে সাধারণ সম্পাদক তিনিই।
স্বাভাবিক কারণেই একটু উৎফুল্ল তিনি।
এশিয়া হকি ফেডারেশনের (এএইচএফ) সিইও তৈয়ব ইকরাম তো প্রশংসায় ভাসালেন বাংলাদেশকে। ক’দিন আগেও হকির যে অবকাঠামো ছিল সেটির চেয়ে ঢের উন্নতি দেখতে পেয়েছেন এশিয়া হকির এই কর্তা। তিনিও আশ্বস্থ করলেন বাংলাদেশকে। আন্তর্জাতিক ভেন্যুও হয়ে যেতে পারে বাংলাদেশ। তিনি জানান, ‘বাহফে কর্তাদের চাহিদার ফসল এই এশিয়া কাপ। তারা তাদের কথা রেখেছে। এএইচএফের প্রধান শর্ত ছিল ফ্লাড লাইট। সেটি তারা পূরণ করতে পেরেছে। অবকাঠামোগত অনেক উন্নয়ন হয়েছে। বাংলাদেশ একসময় তাদের কাঙ্খিত লক্ষ্যে পৌঁছাবে বলে আমার বিশ্বাস। এসকল উন্নতির জন্য ক্রীড়া মন্ত্রণালয়সহ সকল সহযোগী মন্ত্রণালয় এবং বিশেষ করে ক্রীড়াবান্ধব প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি শুভেচ্ছা রইল। ’
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন এএইচএফের সদস্য বাংলাদেশের আব্দুর রশিদ সিকদার, হিরো মটরর্সের অজয় সিনহা, এএইচএফ এর স্পোর্টস ডিরেক্টর এলিজাবেথ জোন্স।
মঞ্চের একপাশে চারটি আসনে ছিলেন ‘এ’ গ্রুপে থাকা বাংলাদেশের অধিনায়ক রাসেল মাহমুদ জিমি, পাকিস্তানের অধিনায়ক ইরফান, ভারতের মনপ্রীত, জাপানের ইয়ামাশিতা মানাবু। অপরপাশে ছিলেন ‘বি’ গ্রুপে থাকা কোরিয়ার অধিনায়ক জাং মানজাই এবং মালয়েশিয়া, চীন ও ওমানের অধিনায়ক।
পাকিস্তান, ভারত ও দক্ষিণ কোরিয়ার অধিনায়করা শিরোপা জয় করার কথা বললেও বাংলাদেশের অধিনায়ক জিমি ভালো খেলার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৯৩৩ ঘণ্টা, ৯ অক্টোবর ২০১৭
এমআরপি