পুরাতন স্টেডিয়াম থেকে শহর প্রদক্ষীণ করে র্যালি শেষ হয় বিয়াম ল্যাবরেটরি স্কুলে। এর পর খেলোয়াড়রা অংশ নেয় বিভিন্ন গ্রামীণ ক্রীড়া প্রতিযোগিতায়।
কিশোরগঞ্জ জেলা ক্রীড়া অফিসের আয়োজনে বালক বিভাগে মোরগ লড়াই, বোমবাস্টিং, দড়ি লাফ এবং ঘুড়ি ওড়ানো প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়। এছাড়া বালিকা বিভাগে মোরগ লড়াই, বোমবাস্টিং এবং দড়িলাফ খেলা অনুষ্ঠিত হয়।
তবে আয়োজনের মূল আকর্ষণ ছিল কিশোরগঞ্জের বলি খেলা। প্রদর্শণীমূলক এই প্রতিযোগিতায় অংশ নেয় মামুন, শাওন, সালমান এবং শুভ।
গ্রামীণ ক্রীড়া প্রতিযোগিতার তত্ববধানে ছিলেন কিশোরগঞ্জের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ গোলাম মোস্তফা।
প্রতিযোগিতা শেষে বিজয়ীদের মাঝে পুরষ্কার তুলে দেন কিশোরগঞ্জ জেলার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মোঃ আব্দুল্লাহ আল মাসউদ। অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন কিশোরগঞ্জ সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো: আব্দুল কাদির মিয়া এবং সদর উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) রাবেয়া আক্তার।
নবান্ন উৎসবের এই আয়োজনের সার্বিক ব্যবস্থাপনায় ছিলেন কিশোরগঞ্জ জেলা ক্রীড়া অফিসার আল-আমিন।
বাংলাদেশ সময়: ১৩৪৫ ঘণ্টা, নভেম্বর ১৬, ২০১৯
এমআরপি