২০০৯ সালের পর এ প্রথম র্যাংকিংয়ে শীর্ষ ১০০ জনের বাইরে শারাপোভা। আগামী ১৬ মে ফ্রেঞ্চ ওপেনের ওয়াইল্ড কার্ড পেলে নিজেকে নতুনভাবে আবিষ্কারের সুযোগ পাবেন পাঁচবারের গ্র্যান্ডস্লাম জয়ী।
গত সপ্তাহে ১৫ মাসের নিষেধাজ্ঞা শেষে স্টুটগার্ট ওপেনে প্রত্যাবর্তন হয় শারাপোভার। শিরোপা জেতার লক্ষ্যটা পূরণ হয়নি। সেমিফাইনাল থেকে বিদায় নেন রাশিয়ান টেনিস সুন্দরী। এ টুর্নামেন্টের ফাইনালে উঠলেই ফ্রেঞ্চ ওপেনের (২৮ মে শুরু) ওয়াইল্ডকার্ড পাওয়াটা অনেকটাই নিশ্চিত হয়ে যেত।
প্রসঙ্গত, গত বছরের জানুয়ারিতে অস্ট্রেলিয়ান ওপেন চলাকালীন ড্রাগ টেস্টে নিষিদ্ধ ড্রাগ ‘মেলডোনিয়াম’ পজিটিভ প্রমাণিত হওয়ায় নিষেধাজ্ঞার মুখে পড়েন ৩০ বছর বয়সী শারাপোভা। প্রথমে তাকে দুই বছর নিষিদ্ধ করেছিল আন্তর্জাতিক টেনিস ফেডারেশন (আইটিএফ)
আইটিএফ’র নিষেধাজ্ঞার বিরুদ্ধে করা আপিলের রায়ে অক্টোবরে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ কমিয়ে ১৫ মাস নির্ধারণ করেন সর্বোচ্চ ক্রীড়া আদালত কোর্ট অব আরবিট্রেশন ফর স্পোর্ট (সিএএস)। ২০১৬ সালের ১ জানুয়ারি ওয়ার্ল্ড অ্যান্টি ডোপিং এজেন্সির নিষিদ্ধ তালিকায় ‘মেলডোনিয়াম’ অন্তর্ভুক্ত করা হয়। শারাপোভার দাবি ছিল, এ বিষয়ে তিনি অবগত ছিলেন না।
বাংলাদেশ সময়: ১৪০১ ঘণ্টা, ২ মে, ২০১৭
এমআরএম