ইবাদত
জুমার নামাজ (আরবি: صَلَاة ٱلْجُمُعَة সালাত আল-জুমুআহ, ‘শুক্রবারের সালাত’) ইসলামের অন্যতম একটি নামাজ। جُمُعَة (জুমুআহ) শব্দটি আরবি, এর
পৃথিবীর সবচেয়ে সুমধুর ধ্বনির নাম আজান—এটি মুসলিম-অমুসলিম-নির্বিশেষে কোটি মানুষের উপলব্ধি। তা হবে না কেন? এ আজান তো সৃষ্টির প্রতি
সপ্তাহের অন্য কোনো দিনের চেয়ে জুমাবারের গুরুত্ব বেশি। জুমার দিনকে সাপ্তাহিক ঈদের দিন বলা হয়েছে। জুমার দিনের সওয়াব ও মর্যাদা
চিন্তা-গবেষণামূলক মনোভাব প্রত্যেক বিবেকবান মানুষেরই থাকা দরকার। উন্নত চিন্তা ও কল্যাণকর ভাবনা মানুষকে বিবেকবান উন্নত মানুষে
আল্লাহতায়ালা মানুষকে দুর্বল করে সৃষ্টি করেছেন। তাই জীবনের সবক্ষেত্রে মানুষ আল্লাহর মুখাপেক্ষী। এটা কোরআনেরও কথা। তাই মানুষের
দৈনিক পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়া ফরজ। এ নামাজ পড়তে হয় যৌথভাবে—জামাতের সঙ্গে। জামাতবদ্ধভাবে এবং কাতার সোজা করে নামাজ পড়ার নির্দেশ
আল্লাহতায়ালা এ বিশ্ব প্রকৃতিকে মানুষের অধীন করে দিয়েছেন। মানুষের মনে ঢেলে দিয়েছেন সীমাহীন আশা-আকাঙ্ক্ষা। এ আশা-আকাঙ্ক্ষার পরিমাণ
আশুরার দিনটি ইসলামী পরম্পরায় একটি বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ দিন। হিজরি বছরের প্রথম মাস, মহররমের ১০ তারিখ— এই দিনকে ‘আশুরা’ বলা হয়।
পরনিন্দা ও অপরের সমালোচনা মানবজাতির এক নিকৃষ্ট অভ্যাস। কারো অনুপস্থিতিতে তার দোষ বর্ণনাই হলো পরনিন্দা বা পরসমালোচনা। শরিয়তের
জুমার নামাজ প্রতিটি মুসলমানের জন্য অত্যধিক গুরুত্বপূর্ণ। ইসলামের অন্যতম একটি ইবাদত। জুমার দিনে অন্যান্য ইবাদাতের জন্যেও রয়েছে
ইসলামের অন্যতম ইবাদত হচ্ছে দোয়া। হাদিসে দোয়াকে ইবাদতের মগজ বলেও আখ্যায়িত করা হয়েছে। আল্লাহর রাসূল (সা.) যে কোনও প্রতিকূল
আল্লাহর জিকির করা একটি বিশেষ নফল ইবাদত। এ ইবাদতের ধরাবাঁধা সময় নেই। যে কোনো সময়েই তা পালন করা যায়। জিকির সাধারণত তিন প্রকার।
জীবনের নানাক্ষেত্রে মানুষ বিভিন্ন রকমের হতাশায় ভোগেন। এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া মুশকিল, যে জীবনে কখনও হাতাশায় ভোগেননি। স্বাভাবিক
ইসলাম প্রত্যেক মানুষকে দায়িত্ববান ও কর্তব্যপরায়ণ হিসেবে ঘোষণা করেছে। ব্যক্তি যা করবে, তার ফলভোগও তাকেই করতে হবে—এ নীতিতে ইসলাম
যে ইবাদত মহান রাব্বুল আলামিন আল্লাহ তাআলার সন্তুষ্টি পাওয়ার জন্য নয়, বরং সমাজ ও মানুষকে দেখানোর জন্য। এ ধরনের ইবাদতের কোনো মূল্য