হবিগঞ্জ থেকে: দূর থেকে দেখলে মনে হতে পারে এটি কোনো কার পার্কিং এরিয়া। সারি সারি বিভিন্ন ধরনের যানবাহন।
তবে ভুলটা ভাঙবে মেজর (অব.) এমএ রব চত্বরের সড়ক থেকে ডানে তাকালেই- শায়েস্তাগঞ্জ জংশন চোখে পড়লে। এটা যে স্টেশনের ইয়ার্ড, যেখানে যাত্রীদের গাড়ি কিংবা অন্যান্য যানবাহন থাকবে।
অথচ এখন অনেকটা অনিয়মই নিয়ম হয়ে দাঁড়িয়েছে। স্থানীয় লোকজন ও প্রাইভেটকার মালিকদের গাড়ি রাখার জায়গা হিসেবেই এটি ব্যবহার হচ্ছে। যাত্রী ব্যবহারের সে সুযোগ আর পাচ্ছেন কই?
যত্রতত্র যানবাহন রাখার কারণে স্টেশন থেকে মূল সড়কে আসার রাস্তাটিও সংকীর্ণ হয়ে পড়েছে। বিষয়টি স্পষ্ট করে জানেন না স্টেশনের কর্মকর্তা-কমচারীরাও।
টিকিট কাউন্টারের এক কর্মী জানালেন, এভাবে যত্রতত্র পার্কিংয়ের কারণে বেশ ঝামেলায় পড়তে হয় যাত্রীদের। যেনো দেখার কেউ নেই। এ বিষয়ে কাউকে কিছু বলতে কিংবা প্রতিবাদ করতেও শোনা যায়নি।
বিষয়টি সম্পর্কে অবগত নেই স্টেশন মাস্টার তৈফিক আহমেদও। তার স্পষ্ট উত্তর, এ বিষয়ে আমার জানা নেই।
** ফাংশন নেই শায়েস্তাগঞ্জ জংশনে
** সন্ধ্যে হতেই দোকান উঠে যায় বানিয়াচং বাজারে
** দু’টি পাতার একটি কুড়ির নিচেই অন্ধকার
** পর্যটনে আকর্ষণ তারাও
** স্বচ্ছ লেকে লাল শাপলার নিমন্ত্রণ
** ‘মৌলভীবাজার রুটের অধিকাংশ যাত্রীই পর্যটক’
বাংলদেশ সময়: ২০১৫ ঘণ্টা, জুলাই ১৭, ২০১৬
এমএ/জেডএস