গত ২৮ ফেব্রুয়ারি নির্বাচন কমিশনের পক্ষে সচিব এনটি ভুটিয়া ওই নির্দেশিকা জারি করেন। বিষয়টি ভারতের সমস্ত রাজ্যের রিটার্নিং ও প্রিজাইডিং অফিসারদের জানিয়ে দিতে রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী কর্মকর্তাদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, বুথ লেভেল অফিসারের দেওয়া ফটো ভোটার স্লিপ, অতীতে ভোটদাতার পরিচয়পত্র হিসেবে ব্যবহার করা গেলেও এবার তা করা যাবে না। ওই স্লিপ থাকলেও কমিশন নির্দেশিত ১২টি নথির অন্তত একটি ভোটদানের সময় ভোটদাতাকে দেখাতেই হবে। প্রথম নথি হিসেবে এপিক বা ভোটার সচিত্র পরিচয়পত্রকেই রাখা হয়েছে। এছাড়া পাসপোর্ট, ড্রাইভিং লাইসেন্স, সরকারের তার কর্মীদের দেওয়া আইডি কার্ড এবং আধারকার্ডসহ আরও কয়েকটি থাকলেই ভোটাররা ভোট দিতে পারবেন।
এই মুহূর্তে ৯৯ শতাংশের বেশি ভোটারের কাছে ভোটার কার্ড বা সচিত্র ভোটার পরিচয়পত্র আছে। শুধু তাই নয়, ৯৯ শতাংশের বেশি প্রাপ্তবয়স্ক নাগরিক আধার কার্ডও পেয়েছেন। ফলে ভোটদাতার বিকল্প পরিচয়পত্র হিসেবে ফটো ভোটার স্লিপের প্রয়োজনীয়তা কার্যত আর নেই। ভোটার কার্ড ছাড়াও কমিশন ১২টি নথির কথা উল্লেখ করেছে যা ভোটদানের একমাত্র পরিচয়পত্র হিসেবে ব্যবহৃত হতে পারে।
বাংলাদেশ সময়: ১৮৪৪ ঘণ্টা, মার্চ ০৮, ২০১৯
ভিএস/এএ