গ্রীষ্মকালে জলাধারের পানি দিয়েই ভারতে চাষাবাদের কাজ চালানো হয়। এ বছর সেখানকার ৯১টি জলাধারের মধ্যে ৫৯টিতেই জলের ঘাটতি দেখা দিয়েছে।
কেরালার অনেক অফিসেই পানি বাঁচাতে কর্মচারীদের বাড়িতে থেকে কাজ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। বন্ধ রাখা হয়েছে হোটেল, গেস্ট হাউজগুলো।
এখন পর্যন্ত ভারতে ৩৯ শতাংশ বৃষ্টির ঘাটতি নথিভুক্ত করা হয়েছে। বর্ষা আসতে আরও দেরি হলে এ ঘাটতি বাড়বে, যা আক্ষরিক অর্থেই বিপদসঙ্কেত বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।
আবহাওয়া অধিদফতর ভারতকে ৩৬টি ডিভিশনে ভাগ করেছে। তারা জানিয়েছে, এর মধ্যে ২৫টি ডিভিশনেই বৃষ্টির সঙ্কট রয়েছে।
পানিসঙ্কটে সবচেয়ে বেশি প্রভাব পড়ছে কৃষিকাজে। ইতোমধ্যেই ভারতের পরিবেশ রক্ষা সংগঠনগুলো এ নিয়ে সরব হয়েছে। বৃক্ষরোপণসহ বৃষ্টির পানি ধরে রেখে ব্যবহারের বিষয়ে উদ্যোগী হতে সবার উদ্দেশে আহ্বান জানানো হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৫৫৫ ঘণ্টা, জুন ২৫, ২০১৯
বিএস/একে