সংশোধনী ধারায় বলা হচ্ছে, বন্ধ কারখানার জমিতে যে ধরনের শিল্প ছিল, তা ছাড়াও তথ্যপ্রযুক্তি শিল্প, লজিস্টিক হাব, স্বাস্থ্য ও শিক্ষা সংক্রান্ত শিল্পের অনুমোদন দেওয়া হবে। তবে কোনো ভাবেই ফ্ল্যাট করার জন্য প্রোমোটারির অনুমতি দেওয়া হবে না।
এর আগে পশ্চিমবঙ্গে ভূমি সংস্কার আইন অনুযায়ী, চা বাগান বাদ দিয়ে মিল, কারখানার অব্যবহৃত জমি নতুন করে ব্যবহারের পরিধি বাড়ানো হয়েছে। ইতোমধ্যে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার, ভূমি সংস্কার আইনে ৩০টি ক্যাটিগরিতে ছাড় দিয়েছে। যেমন- তথ্যপ্রযুক্তি, তথ্যপ্রযুক্তি সহায়ক শিল্প, বিদ্যুৎ উৎপাদন, সিমেন্ট, কেমিক্যাল, শিপ বিল্ডার্স ইত্যাদি।
আসলে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় চান, রাজ্যে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে জমি যেন কোনো প্রতিবন্ধকতা না হয়ে দাঁড়ায়। পুরোনো জুটমিল বা কারখানা বন্ধ হয়েছে, এমন জায়গায় নতুন করে অন্য ব্যবসা করার সুযোগ দিচ্ছে রাজ্য সরকার।
বাংলাদেশ সময়: ০৮৩০ ঘণ্টা, আগস্ট ০৫, ২০১৯
ভিএস/এসআরএস