শো’তে অংশগ্রহণকারী ব্যবসায়ী ও দর্শনার্থীরা ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন শেষ বেলার দেখাশোনায়। কেউবা দেখছেন খামার তৈরির সরঞ্জামাদি, কেউবা দেখছেন খাদ্য সামগ্রী।
শুধু দেশি ব্যবসায়ীরাই নন, শো’তে অংশ নিয়েছেন চীন, জাপান ও থাইল্যান্ডের বেশ কিছু কোম্পানি।
শো ঘুরে দেখা গেছে, এখানে এ খাতের উদ্যোক্তাদের পাশাপাশি নতুন করে খামার দিতে আগ্রহীদের সমাগমও বেশ।
তেমনই একজন উদ্যোক্তা আবদুল্লাহ মমিন। নারায়ণগঞ্জ থেকে আসা এই উদ্যোক্তা বাংলানিউজকে বলেন, বাংলাদেশে পোল্ট্রি ব্যবসায় ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা রয়েছে। কারণ, অল্প পুঁজিতে এ ব্যবসা করা যায়। সেজন্য এরইমধ্যে নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে একটি শেড করেছি। কিন্তু এখনো সব কাজ শেষ হয়নি। বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় একটি কাজে এসেছিলাম, মেলার কথা শুনে এখানে এলাম। এখানে নানা তথ্য পাচ্ছি।
মেলায় দর্শনার্থীদের সমাগমে খুশি স্টল নিয়ে বসা অংশগ্রহণকারী প্রতিষ্ঠানগুলোও। এসিআই লিমিটেডের স্টলের বিক্রয় কর্মীরা বলেন, অন্য দু’দিনের তুলনায় আজ শেষ দিনে দর্শনার্থীর আগমন অনেক বেশি। দর্শনার্থীরা পশুখাদ্য ও পশুর রোগবালাই এবং এর ওষুধের ব্যাপারে তথ্য-উপাত্ত জানছেন।
একটি মুরগি বা গরুকে সবমিলিয়ে ১৪-১৫টি ভ্যাকসিন দিতে হয়। এই ভ্যাকসিনগুলো যেন তারা সঠিক সময়ে দিতে পারেন, তা নিয়েই স্টলে কথা বলছেন আগ্রহীরা।
এ পোল্ট্রি শো অ্যান্ড সেমিনারের পর্দা নামবে রাত ৮টায়।
বাংলাদেশ সময়: ১৬৩৭ ঘণ্টা, মার্চ ০৪, ২০১৭
ইউএম/এইচএ/