সোমবার (৩১ জুলাই) রাজধানীর বিজিএমইএ ভবনে ‘চট্টগ্রাম বন্দরে পোশাক শিল্পের আমদানিকৃত মালামাল খালাস ও রপ্তানি পণ্য জাহাজিকরণে জটিলতা এবং পোশাক শিল্পখাতের সার্বিক পরিস্থিতি বিষয়ক’ সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন তিনি।
সমস্যা সমাধানে প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করে সিদ্দিকুর রহমান বলেন, অযোগ্যদের সরিয়ে যারা কাজ করতে চায় তাদের এসব জায়গার বসান।
২০১৬-১৭ অর্থবছরে রপ্তানি লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় ৭ দশমিক ৩৪ শতাংশ কমেছে জানিয়ে বিজিএমইএ’র সভাপতি বলেন, দেশীয় পোশাক শিল্পকে নিয়ে দেশে বিদেশে নেতিবাচক প্রচারণা চালানো হচ্ছে। নেতিবাচক প্রচারণার ফলে শিল্পের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন হচ্ছে এবং এই শিল্প ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।
তৈরি পোশাক খাতের ৪৪ লাখ শ্রমিকের কথা চিন্তা করে এসব অপপ্রচার থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানান সিদ্দিকুর রহমান।
তিনি আরও বলেন, নানা ধরনের জটিলতায় আমরা সময়মত অর্ডার ডেলিভারি দিতে পারছি না। ফলে অন্য দেশগুলো আমাদের অর্ডার নিয়ে যাচ্ছে। এদিকে ভারতের পার্লামেন্টে বলা হয়েছে বাংলাদেশ পোশাক রপ্তানিততে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে এবং তারা ২০১৮ সালের মধ্যে আমাদের অবস্থানে যেতে চায়।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন বিজিএমইএ’র পরিচালক (অর্থ) আবু নাসের সহ বিজিএমইএ’র অন্যান্য কর্মকর্তারা।
বাংলাদেশ সময়: ১৪১৫ ঘণ্টা, জুলাই ৩১, ২০১৭
এএম/এমজেএফ