এসব ফার্নেস ও বার্নার্সে রয়েছে ডুয়েল ফুয়েল সুবিধা; গ্যাস ও তেল দুই ধরনের জ্বালানি ব্যবহার করা যাবে ওয়েসম্যানের ইন্ড্রাস্টিয়াল ফার্নেস ও বার্নার্সে।
ওয়েসম্যানের বাংলাদেশের প্রতিনিধি হিসেবে কাজ করছে ‘আশা গ্রুপ’।
বৃহস্পতিবার (০২ নভেম্বর) রাজধানীর আন্তর্জাতিক কনভেনশন সিটি, বসুন্ধরায় (আইসিসিবি) চলমান তিন দিনব্যাপী ভারতীয় ইঞ্জিনিয়ারিং প্রদর্শনী ‘ইন্ডি-বাংলাদেশ’-এ ওয়েসম্যান থার্মাল ইঞ্জিনিয়ারিং প্রসেস লিমিটেডের স্টলে গিয়ে এসব তথ্য জানা যায়।
ভারতের বাণিজ্য উন্নয়ন সংস্থা ইইপিসি (ইঞ্জিনিয়ারিং এক্সপোর্ট প্রোমোশন কাউন্সিল), ভারতের বাণিজ্য মন্ত্রণালয় এবং ঢাকাস্থ ভারতীয় দূতাবাসের সহযোগিতায় ইন্ডি বাংলাদেশ-২০১৭ প্রদর্শনীর আয়োজিত হয়েছে। আগামী শনিবার (৪ নভেম্বর) প্রদর্শনী শেষ হবে।
ওয়েসম্যানের স্টল কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ওয়েসম্যান দীর্ঘদিন ধরে ভারতে সফলতার সঙ্গে ইঞ্জিনিয়ারিং পণ্য তৈরি করে আসছে। ভারতে ওয়েসম্যানের ফার্নেস ডিভিশন সু-পরিচিত একটি নাম। গত ৭-৮ বছর ধরে বাংলাদেশের স্টিল উৎপাদনকারী কোম্পানিগুলোতে ওয়েসম্যান পণ্য সরবারাহ করে আসছে।
এরই ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশি ক্রেতাদের আকর্ষণের জন্য ইন্ডি বাংলাদেশ প্রদর্শনীতে বেশ কিছু নতুন ডিজাইনের ফার্নেস ও বার্নার্স নিয়ে এসেছে কোম্পানিটি। বাংলাদেশি ক্রেতাদের সুবিধার্থে আশা গ্রুপকে নিজেদের প্রতিনিধি হিসেবেও নিয়োগ দিয়েছে ওয়েসম্যান।
প্রদর্শনীতে ওয়েসম্যান কর্তৃপক্ষ আরও জানায়, সমসাময়িক চাহিদার কথা মাথায় রেখে উন্নত প্রযুক্তি দিয়ে ফার্নেস ও বার্নার্স তৈরি করে ওয়েসম্যান।
আশা গ্রুপের ব্যবস্থাপক নাহিয়ান ফেরদৌস বাংলানিউজকে বলেন, আমরা দীর্ঘদিন ধরে ওয়েসম্যানের সঙ্গে কাজ করে আসছি। গুণগত মানের ওয়েসম্যানের পণ্যের বাংলাদেশের বাজারে চাহিদাও রয়েছে বেশ।
ওয়েসম্যানের নির্বাহী পরিচালক কুনাল কে সরকার বাংলানিউজকে বলেন, সফলতার সঙ্গে বাংলাদেশে ৭-৮ বছর ধরে ব্যবসা করছি। ক্রেতাদের চাহিদা অনুযায়ী আধুনিক সব প্রযুক্তি নির্ভর পণ্য এই প্রদর্শনীতে নিয়ে এসেছি।
তিনি বলেন, আমাদের ফার্নেস ও বার্নার্সগুলো ডুয়েল জ্বালানি সিস্টেম। ব্যবহারকারীরা চাইলে গ্যাস অথবা তেল দুটিই ব্যবহার করতে পারবেন।
বাংলাদেশ সময়: ২১০০ ঘণ্টা, নভেম্বর ০২, ২০১৭
এমএসি/এমজেএফ