তিনি বলেছেন, ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ সরকারের গৃহীত নীতিমালা ও পরিকল্পনাকে কাজে লাগিয়ে পাট ও বস্ত্রখাতের রফতানি বাজার সম্প্রসারণ, বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন, পরিবেশ রক্ষা এবং কর্মসংস্থান সৃষ্টির মাধ্যমে বাংলাদেশকে ২০২১ সালের মধ্যে মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত করার ক্ষেত্রে এ মন্ত্রণালয় সফল হবে।
বৃহস্পতিবার (৩১ জানুয়ারি) বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে পাটখাত সংশ্লিষ্ট স্টেক হোল্ডার/সমিতি/অ্যাসোসিয়েশনের সঙ্গে সভায় তিনি এ কথা বলেন।
সভায় শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী বেগম মন্নুজান সুফিয়ান, বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের ভারপ্রাপ্ত সচিব মিজানুর রহমান, বিজেএমসি’র চেয়ারম্যান শাহ নাসিম, পাট অধিদফতরের মহাপরিচালক শাসছুল আলম, শিপার্স কাউন্সিল অব বাংলাদেশের প্রেসিডেন্ট রেজাউল করিম, জুট মিলস অ্যাসোসিয়েশন (বিজেএমএ), বিজেএ, বিজেএসএ, পাট চাষী সমিতির প্রতিনিধিসহ মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
তখন পাটমন্ত্রী বলেন, সোনালী আঁশ পাটের উৎপাদন ও বহুমুখী ব্যবহারে উৎসাহিত এবং জনপ্রিয় করে পাট চাষীদের স্বপ্নপূরণে জোরদার পদক্ষেপ নিচ্ছে সরকার। এজন্য পণ্যে পাটজাত মোড়কের বাধ্যতামূলক ব্যবহার আইনের বাস্তবায়ন করা হয়েছে।
গোলাম দস্তগীর গাজী বলেন, পাট খাতে যেসব সমস্যা রয়েছে, তা সরকার অবগত আছে। এ সমস্যা দূর করতে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও সংস্থাকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। তখন পণ্যে পাটজাত মোড়কের বাধ্যতামূলক ব্যবহার সুষ্ঠু বাস্তবায়নের সকলের সার্বিক সহযোগিতা চান তিনি।
বাংলাদেশ সময়: ২০৩৫ ঘণ্টা, জানুয়ারি ৩১, ২০১৯
জিসিজি/টিএ