এর অংশ হিসেবে তাপমাত্রা স্বাভাবিকের বেশী এবং সর্দি, কাশি ও শ্বাস- প্রশ্বাসে সমস্যা অর্থাৎ করোনা ভাইরাস সংক্রমণের সম্ভাব্য উপসর্গ দেখা দিলে তাৎক্ষণিকভাবে কারখানাগুলোর কর্মকর্তা, কর্মচারী ও শ্রমিককে বাধ্যতামূলক ছুটি দিয়ে হোম কোয়ারেন্টিনে পাঠানো হচ্ছে।
মঙ্গলবার (২৪ মার্চ) শিল্প মন্ত্রণালয়ের এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে জানানো হয়, বিসিআইসি ও এর অধীন সব কারখানার প্রধান ও চিকিৎসকদের করোনা ভাইরাস সংক্রমণ প্রতিহতকরণে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে বিসিআইসি থেকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। করোনা বিষয়ে টেলিফোনে কারখানার চিকিৎসকদের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রক্ষা করা হচ্ছে ও প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দেওয়া হচ্ছে। বিসিআইসির প্রধান চিকিৎসা কর্মকর্তা ঊর্ধ্বতন মহাব্যবস্থাপক (মেডিক্যাল) ডা. এ কে মোহাম্মদ আলী এ বিষয়ে ফোকাল পয়েন্ট কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।
বিসিআইসি চিকিৎসা কেন্দ্রের পক্ষ থেকে সংস্থার প্রধান কার্যালয়ের প্রতিটি বিভাগে হ্যান্ড স্যনিটাইজার ও হ্যান্ড গ্লাভস ইত্যাদি সরবরাহ নিশ্চিত করা হয়েছে এবং সব কর্মকর্তা ও কর্মচারীর কিছুক্ষণ পরপর হাত ধোয়ার ব্যবস্থা নিশ্চিত করা হয়েছে। এছাড়া বিসিআইসি চিকিৎসা কেন্দ্রে আগত রোগীদের করোনা ভাইরাসের ভয়াবহতা সম্বন্ধে প্রয়োজনীয় উপদেশ দেওয়া হচ্ছে। চিকিৎসা কেন্দ্রের পক্ষ থেকে সচেতনতামূলক লিফলেট বিতরণ করা হয়েছে এবং সার্বক্ষণিকভাবে পরিস্থিত মনিটরিং করা হচ্ছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৪৩৩ ঘণ্টা, মার্চ ২৪, ২০২০
জিসিজি/ওএইচ/