ভবিষ্যৎ এর কমপিউটার চলবে স্নায়ুতন্ত্রের পরিচালনায়। ফলে কমপিউটার ব্যবহারকারীরা স্নায়ুতন্ত্রের মাধ্যমে সরাসরি কাজ করার সুযোগ পাবেন।
আর এ লক্ষ্যেই গবেষকরা নিরলস কাজ করে যাচ্ছেন। বৈজ্ঞানিক এই পদ্ধতি বাস্তবায়নে নার্ভসেল কমিউনিকেট এরইমধ্যে গবেষক দলকে নিয়ে তাদের কাজ শুরু করেছে। এ পদ্ধতিতে স্নায়ুতন্ত্রের কোষগুলো কমপিউটারের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ তৈরি করতে পারবে।
উল্লেখ্য, গবেষকরা মিমিকিং এর সঙ্গে অত্যাধুনিক পদ্ধতির কমপিউটারের মানোন্নয়নে কাজ করছেন। এ পদ্ধতি এমন যার মাধ্যমে পরস্পরের সঙ্গে কথা বিনিময় করা সম্ভব। কমপিউটারের সার্বিক কার্যক্রম পরিচালনা ও নিয়ন্ত্রণে কাজ করবে নিউরন। তাছাড়া কমপিউটারের অডিও ও ভিজ্যুয়াল প্রদর্শনী হয়ে উঠবে আরও আধুনিক।
বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, নতুন এ পদ্ধতির কমপিউটার এর মাধ্যমে জ্ঞানার্জনে ব্যবহারকারীরা একইসঙ্গে দেখা ও শোনার সুযোগ পাবেন। আর এটা শুধু স্নায়ুতন্ত্রের উপর নির্ভর করেই কাজ করবে। তাছাড়াও গবেষকরা ব্যবহারকারীদের বিজ্ঞানসম্মত সেবাদানে স্নায়ুতন্ত্রের কোষের মাধ্যমে বোধ ক্ষমতা সমৃদ্ধশালী করতে কাজ করছে। তবে এ মুহূর্তে প্রকৃত ব্যবহারের উপরই দেওয়া হচ্ছে সর্বোচ্চ গুরুত্ব।
বাংলাদেশ স্থানীয় সময় ১৫৪৫ ঘণ্টা, জুলাই ২৫, ২০১০