দেশের তরুণ প্রজন্মকে মোবাইলভিত্তিক বিভিন্ন উদ্যোগের সাথে সম্পৃক্ত করে বিশ্বের বিলিয়ন ডলারের বাজারে প্রবেশে উৎসাহ ও সহায়তা দেয়ার লক্ষ্যে আয়োজিত এই প্রতিযোগিতামূলক অনুষ্ঠানে সহযোগিতা করছে গুগুল ডেভেলপার গ্রুপ সোনারগাঁও এবং জিডিজি বাংলা।
জাতীয় পর্যায়ের এবারের প্রতিযোগিতার ক্যাটাগরিগুলো-‘গভার্নমেন্ট অ্যান্ড সিটিজেন এনগেজমেন্ট, হেলথ অ্যান্ড ওয়েল বিং, লার্নিং অ্যান্ড এডুকেশন, এনভায়রনমেন্ট অ্যান্ড গ্রিন এনার্জি, কালচার অ্যান্ড ট্যুারিজম, স্মার্ট সেটেলমেন্ট অ্যান্ড আরবানাইজেশন, বিজনেস অ্যান্ড কমার্স, ইনক্লুশন অ্যান্ড এমপাওয়ারমেন্ট’।
আগ্রহী ব্যক্তি এবং প্রতিষ্ঠান তাদের যেকোনো ধরনের মোবাইলভিত্তিক (এসএমএস, আইভিআর, অ্যাপ্লিকেশন, গেইম) প্রজেক্ট নিয়ে এখানে অংশ গ্রহণ করতে পারবে।
মনোনয়ন পত্র জমার সময় শেষ হচ্ছে আগামী ১৫ই মার্চ। নিবন্ধন ও মনোনয়ন পত্র জমা দিতে প্রবেশ করতে হবে এই http://appaward.ictd.gov.bd/ লিঙ্কে।
প্রতিযোগিতায় বিজয়ীরা ওয়ার্ল্ড সামিট মোবাইল অ্যাওয়ার্ডের গ্লোবাল প্রতিযোগিতার জন্য সরাসরি মনোনীত হবেন।
উল্লেখ্য, ২০১৪ সালে অনুষ্ঠিত প্রথম ‘জাতীয় মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন পুরস্কার’ বিজয়ী ৮টি দল বিশ্বের ডিজিটাল কনটেন্টের সব থেকে সন্মানজনক স্বীকৃতি ‘ওয়ার্ল্ড সামিট অ্যাওয়ার্ড মোবাইল পুরস্কারের’ গ্লোবাল প্রতিযোগিতার জন্য সরাসরি মনোনীত হয়। আন্তর্জাতিক ওই প্রতিযোগিতায় জাতীয় পুরস্কার প্রাপ্ত ক্রিটিকালিঙ্ক মোবাইল অ্যাপ স্বাস্থ্য বিভাগে বিজয়ী হয়েছিল।
প্রসঙ্গত, তথ্যপ্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে সমাজের উন্নয়নে যারা অবদান রাখছে তাদের সম্মানে ২০০৩ সাল থেকে অস্ট্রিয়া ভিত্তিক ওয়ার্ল্ড সামিট অ্যাওয়ার্ড বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন ব্যক্তি ও সংগঠনকে সন্মানসূচক এই অ্যাওয়ার্ড দিয়ে আসছে। সন্মানজনক এই অ্যাওয়ার্ডের জুরি বোর্ডে রয়েছে ইতালি, ব্রাজিল, তুরস্ক, ভারত, অস্ট্রিয়া, বাহারাইন, বুলগেরিয়া, ডেনমার্ক, ইজিপ্ট, জার্মানি, বাংলাদেশ, গুয়েতেমালা, কেনিয়া, ইরান, থাইল্যান্ড, কুয়েতসহ বিশ্বের ৫০ দেশের শীর্ষ তথ্যপ্রযুক্তি ব্যক্তিত্ব।
বাংলাদেশ সময়: ১৮০০ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ২২, ২০১৭
এসজেডএম