চুক্তি অনুযায়ী, দেশে ডিজিটাল পেমেন্ট উন্নয়নে ভিসা‘র সহযোগি প্রতিষ্ঠান হিসেবে অগ্রাধিকার পাবে ই-ক্যাব। ইতিমধ্যে এ খাত সংশ্লিষ্ট উন্নয়নে বেশ কয়েকটি পরিকল্পনা বাস্তবায়নের জন্য লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে।
এ প্রসঙ্গে ভারত ও দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলের ভিসা গ্রুপ কান্ট্রি ম্যানেজার টিআর রামাচন্দ্র বলেন, গ্রাহক ও ব্যবসায়ীদের নিয়ে কাজ করার ক্ষেত্রে ভিসা দৃঢ়-প্রতিজ্ঞ। সরকারও বাংলাদেশে ডিজিটাল পেমেন্টের ব্যবহার বৃদ্ধিতে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে বলে প্রত্যাশা করেন।
তিনি আরো বলেন, এ চুক্তির মাধ্যমে ইলেক্ট্রনিক পেমেন্ট এবং নিরাপদ, দ্রুত ও সহজে ডিজিটাল অর্থ লেনদেনের উন্নয়নে আমাদের সর্বোত্তম প্রচেষ্টা থাকবে।
ই-ক্যাবের জেনারেল সেক্রেটারি মো. আবদুল ওয়াহিদ তমাল বলেন, বাংলাদেশে ই-কমার্সের উন্নয়নে এই অংশীদারিত্ব এ খাতের ছোট-বড় সবরকম ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য একটি ইতিবাচক পরিবেশ তৈরির ক্ষেত্রে প্রথম ও গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। তিনি মনে করেন, নিরাপদ ইলেক্ট্রনিক ও অনলাইন পেমেন্ট সুবিধা সর্বত্র চালু করা গেলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে কমে যাবে ক্যাশ পেমেন্টের পরিমাণ যা বাংলাদেশে ই-কমার্সের উন্নয়নে বিশেষ অবদান রাখবে।
ডিজিটাল কমার্স সংশ্লিষ্ট জ্ঞান ও তথ্যের আদান-প্রদান এবং সরকারি সংস্থা, মন্ত্রণালয় এমনকি বেসরকারি সংস্থাগুলোতে ইলেক্ট্রনিক পেমেন্টের প্রচলনই হবে ভিসা ও ই-ক্যাবের প্রাথমিক লক্ষ্য। যা ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণে সহায়ক ভূমিকা রাখবে।
বাংলাদেশ সময়: ১৭০৫ ঘণ্টা, মার্চ ০৮, ২০১৭
এসজেডএম