যুক্তরাষ্ট্র সিরিয়ায় ইরানের ইসলামিক রেভল্যুশনারি গার্ড কর্পস ও ইরান–সমর্থিত গোষ্ঠীগুলোর ব্যবহৃত দুটি স্থাপনায় হামলা চালিয়েছে। এমনটি বলছে পেন্টাগন।
প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের প্রশাসন মার্কিন কর্মীদের ওপর হামলার জবাব দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেওয়ার পরে এ হামলার ঘটনা ঘটল। ওয়াশিংটন মার্কিন কর্মীদের ওপর হামলার ঘটনায় ইরান সমর্থিত সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলোকে দায়ী করেছে।
মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী লয়েড অস্টিন বৃহস্পতিবার এক বিবৃতিতে বলেন, যুক্তরাষ্ট্র সংঘাত চায় না। আর কোনো বিরোধে জড়ানোর ইচ্ছা নেই। তবে মার্কিন বাহিনীর বিরুদ্ধে ইরান-সমর্থিত হামলা অগ্রহণযোগ্য। এটি বন্ধ করতে হবে।
তিনি বলেন, ইরান হামলার ঘটনা থেকে নিজেদের আড়াল করতে চায় এবং অস্বীকার করতে চায়। আমরা তা হতে দেব না। মার্কিন বাহিনীর বিরুদ্ধে ইরানের প্রক্সিদাতাদের হামলা অব্যাহত থাকলে, আমরা আমাদের জনগণকে রক্ষা করার জন্য আরও প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে দ্বিধা করব না।
মার্কিন কর্মকর্তাদের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, মার্কিন বাহিনীর ২১ সদস্য হামলায় আহত হন।
ইসরায়েল-হামাস যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকে এই অঞ্চলে মার্কিন বাহিনীর ওপর হামলা বেড়ে যাওয়ার খবর পাওয়া গেছে। চলতি মাসের শুরুতে এই যুদ্ধ শুরু হয়েছিল। হামাসের নজিরবিহীন হামলায় এক হাজার চারশর বেশি লোকের প্রাণ গেছে। আর ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত সাত হাজার ছাড়িয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৩১২ ঘণ্টা, অক্টোবর ২৭, ২০২৩
আরএইচ