ট্রাম্প জানান, সিরিয়ায় ইসলামিক স্টেট (আইএস) ‘পরাজিত’ হওয়ায় মার্কিন সৈন্য প্রত্যাহার করা হচ্ছে। তবে ঠিক কবে নাগাদ এসব সৈন্য প্রত্যাহার শুরু হবে সে বিষয়ে সুনির্দিষ্ট করে কিছু বলেননি।
বুধবার (১৯ ডিসেম্বর) এক টুইট বার্তায় ‘দ্রুত’ সৈন্য প্রত্যাহার করা হবে বলে ঘোষণা দেন ট্রাম্প।
অবশ্য সাম্প্রতিক সময়গুলোতে ট্রাম্প প্রশাসনের কর্মকর্তাদের ভিন্ন সুরে কথা বলতে শোনা যায়। চলতি সপ্তাহেই আইএস সম্পর্কিত ট্রাম্পের বিশেষ দূত ব্রেট ম্যাকগার্ক সিরিয়ান অঞ্চলে মার্কিন সৈন্য থাকবে বলে ঘোষণা দিয়েছিলেন। এছাড়াও মার্কিন প্রতিরক্ষা সদর দপ্তর পেন্টাগন এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকেও সিরিয়ায় আরও কিছু সময় সামরিক বাহিনীর উপস্থিতি থাকবে বলে জানানো হয়েছিল।
আইএস দমনে সিরিয়ার উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় এলাকায় কুর্দি বাহিনীর সঙ্গে কাজ করছিলো মার্কিন সামরিক বাহিনী। যুক্তরাষ্ট্রের সেনা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্তে কুর্দি বাহিনী কৌশলগত দিক থেকে দুর্বল হয়ে পরবে বলে মনে করছেন সামরিক বিশ্লেষকেরা। বিশেষ করে গত সোমবার (১৭ ডিসেম্বর) তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইপ এরদোগান কুর্দি বাহিনীর বিরুদ্ধে নতুন করে সামরিক আক্রমণের ঘোষণা দেন।
বাংলাদেশ সময়: ০২৩০ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ১৯, ২০১৮
এসএইচএস/জেডএস