শনিবার (০৯ ফেব্রুয়ারি) ভিডিও বার্তায় কর্নেল রুবেন বলেন, আমাদের সশস্ত্র বাহিনীর ৯০ ভাগ কর্মকর্তাই নারাজ। সরকার ক্ষমতায় টিকে থাকতে আমাদের ব্যবহার করছে।
সেসময় তিনি তার সহকর্মী সৈন্যদের ভেনেজুয়েলা সীমান্তে আসা মানবিক সহায়তা গ্রহণ করতে অনুরোধ করেন। যুক্তরাষ্ট্রের পাঠানো সহায়তা এখন কলম্বিয়ার কুকুতা সীমান্তে রয়েছে।
এ মানবিক সহায়তা দেশটিতে প্রবেশ করতে না দেওয়ার কথা বলেছেন মাদুরো। এগুলো মার্কিন হামলার পূর্বাভাস হিসেবে দেখছেন তিনি।
এর সপ্তাহখানেক আগে, দেশটির বিমানবাহিনীর জেনারেল ফ্রান্সিসকো ইয়েনেজও মাদুরোর পক্ষ থেকে বেরিয়ে আসেন। তাছাড়া ভেনেজুয়েলায় ক্ষমতায় টিকে থাকতে সেনাবাহিনীর সমর্থন এখন সংকটপূর্ণ।
মাদুরোকে উৎখাত করার জন্য গত মাসে গুইদো আন্দোলনের ডাক দেন। সেসময় তিনি নিজেকে ‘অন্তবর্তী প্রেসিডেন্ট’ হিসেবেও দিয়ে বসেন। তার এ প্রেসিডেন্ট ঘোষণাকে এখন পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রসহ প্রায় ৫০টি দেশ স্বীকৃতিও দিয়ে দিয়েছে। এর মধ্যে ২০টি দেশই ইউরোপীয় ইউনিয়নের।
মাদুরোর নেতৃত্বাধীন সময়ে তেল সম্পদে সমৃদ্ধ দেশ ভেনেজুয়েলার অর্থনীতি হ্রাস পেয়েছে। যার ফলে হাইপারইনফ্ল্যাশন, মন্দা এবং খাদ্য ও ওষুধের মতো মৌলিক দ্রব্যের অভাব দেখা দেয় দেশটিতে।
বাংলাদেশ সময়: ২০১৫ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ১০, ২০১৯
এসএ/টিএ