এদিকে হামলার কয়েক ঘণ্টা আগে নিজের সামাজিক মাধ্যমের অ্যাকাউন্টে দেওয়া পোস্টে ৭৩ পৃষ্ঠার মেনিফেস্টো (ঘটনার কারণ) প্রকাশ করেন বর্তমানে পুলিশি হেফাজতে থাকা হামলাকারী। তাতে তিনি হামলার পেছনে কারণ উল্লেখ করেন।
পাশাপাশি তিনি মেনিফেস্টোতে জার্মান চ্যান্সেলর অ্যাঙ্গেলা মেরকেল, তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রজব তাইয়্যেব এরদোয়ান, লন্ডনের মেয়র সাদিক খানের মৃত্যু কামনা করেন।
সাধারণ শ্বেতাঙ্গ পরিবারের ‘শ্রমিক শ্রেণীতে’ জন্মগ্রহণ করা দাবি করে ব্রেন্টন মেনিফেস্টোতে বলেন, লেখাপড়ার প্রতি আমার তেমন কোনো আগ্রহ ছিলো না।
এদিকে হামলার ঘটনায় নিন্দা ও ক্ষোভ জানিয়েছেন বিশ্ব নেতারা। হামলার এ ঘটনায় শোক প্রকাশ করেছেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। নিউজিল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী জেসিন্ডা আর্ডডার্নের কাছে শোকবার্তা পাঠিয়েছেন তিনি।
হামলাটিকে ‘বর্ণবাদী ও ফ্যাসিস্ট’ হিসেবে আখ্যায়িত করে টুইট বার্তায় তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রজব তাইয়্যেব এরদোয়ানের মুখপাত্র ইব্রাহিম কালিন বলেন, হামলাটির মাধ্যমে ইসলাম ও মুসলিমদের বিরুদ্ধে শত্রুতাই বোঝা যায়
লন্ডনের মেয়র সাদিক খান হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন। একইসঙ্গে লন্ডনের সব মসজিদের নিরাপত্তা জোরদারের কথাও উল্লেখ করেছেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৮১২ ঘণ্টা, মার্চ ১৫, ২০১৯
জেডএস