এক টুইট বার্তায় যুক্তরাষ্ট্রের ৪৪তম প্রেসিডেন্ট লেখেন, নিউজিল্যান্ডের সব মানুষের জন্য মিশেল (স্ত্রী) ও আমি সমবেদনা জানাচ্ছি। বর্বরোচিত ওই হামলায় দুঃখ প্রকাশ করছি এবং মুসলিম সম্প্রদায়ের পাশে রয়েছি।
এদিকে হামলার ঘটনার পর নিউইর্য়ক সিটিসহ রাজ্যজুড়ে সর্তকতা বাড়ানো হয়েছে। টুইট বার্তায় নিউইয়র্ক সিটি মেয়র বিল দ্য ব্লাসিও বলেছেন, নিউইয়র্কের ধর্মপ্রাণ মানুষরা এই বিশ্বাস রাখতে পারেন যে, শহর কর্তৃপক্ষ তাদের সুরক্ষিত রাখবে।
এর আগে জুমার নামাজের সময় মুসল্লিদের ওপর হামলার নিন্দা জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোসহ বিশ্বনেতারা।
জুমার নামাজের পর মসজিদ দু’টিতে স্বয়ংক্রিয় রাইফেল নিয়ে চালানো ভয়াবহ এই হামলায় অন্তত ৪৯ জন নিহত হয়েছেন। গণহত্যা চালানোর আগে অস্ট্রেলীয় বংশোদ্ভূত এক শ্বেতাঙ্গ হামলাকারী অনলাইনে একটি পোস্ট করে জানায়, সে শ্বেতাঙ্গ শ্রেষ্ঠত্ববাদে বিশ্বাসী। দখলদারদের (অভিবাসী) ওপর প্রতিশোধ নিতেই সে এই হামলা করেছে। অবশ্য তাকে এবং আরও তিনজনকে আটক করেছে নিউজিল্যান্ডের পুলিশ। ২৮ বছর বয়সী হামলাকারীর বিরুদ্ধে গঠন করা হয়েছে হত্যার অভিযোগ।
বাংলাদেশ সময়: ২০২৩ ঘণ্টা, মার্চ ১৫, ২০১৯
জেডএস