স্থানীয় সময় শুক্রবার (০৩ মে) সকাল ৯টা নাগাদ রাজ্যের পুরি জেলায় এটি আঘাত হানতে শুরু করে। যা আগামী তিন ঘণ্টা এ জেলায় তাণ্ডব চালাবে।
ভারতের সংবাদমাধ্যম বলছে, ঝড়ে পুরীসহ রাজ্যের বিভিন্ন এলাকায় ভেঙে পড়েছে গাছ ও ঘরবাড়ি।
ভারতীয় আবহাওয়া অধিদফতর বলছে, ঘূর্ণিঝড়টি দুপুর পর্যন্ত একই গতিতে তাণ্ডব চালাবে। এরপর উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হওয়ার পথে ধীরে ধীরে দুর্বল হয়ে পড়বে। শনিবার (০৪ মে) সকালে পশ্চিমবঙ্গে আঘাত হানবে ‘ফণী’। ‘ফণী’র প্রভাবে উড়িষ্যায় ১০ নম্বর মহাবিপদ সংকেত দেখানো হয়েছে। ইতোমধ্যে উপকূলীয় এলাকা থেকে নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে নেয়া হয়েছে লাখ লাখ মানুষকে।
পরিস্থিতি মোকাবেলায় সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী, বিমানবাহিনী, কোস্টগার্ডসহ দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা সংস্থার সদস্যদের প্রস্তুত রাখা হয়েছে। গত বৃহস্পতিবার (০২ মে) এ বিষয়ে জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তাদের সঙ্গে জরুরি বৈঠক করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী।
এর আগে, ১৯৯৯ সালের প্রলয়ঙ্কারী সাইক্লোনে উড়িষ্যায় অন্তত ১০ হাজার মানুষ প্রাণ হারিয়েছিলেন।
বাংলাদেশ সময়: ০৯৩৫ ঘণ্টা, মে ০৩, ২০১৯
একে/জেডএস