সোমবার (১৫ জুলাই) তিনি এ পদ থেকে অফিসিয়ালি পদত্যাগ করেন। পরে তিনি একটি টেলিভিশনে বলেন, দেশে সামরিক শাসনের অবসান ঘটলো।
জাতির উদ্দেশে টেলিভিশনে প্রায়ুথ চান ওচা বলেন, এই সামরিক সরকার অনেক এলাকায় সাফল্য পেয়েছে। এই সময়ে থাইল্যান্ডের সমুদ্রে অবৈধভাবে মাছ ধরা এবং মানবপাচার রোধ করা হয়েছে। এছাড়া গত বছর বন্যার কারণে ১২ খুদে ফুটবলার এবং তাদের কোচ একটি গুহায় আটকে গেলে, তাদের উদ্ধারে এই সরকার ব্যাপক সাফল্যের পরিচয় দেয়।
২০১৪ সালে একটি অভ্যুত্থানে থাই ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হন সাবেক এই সেনাপ্রধান। এরপর ছয় মাস রাস্তায় বিক্ষোভ ও সহিংসতা হওয়ার পর আদেশ বিবেচনা করার প্রয়োজন দেখা দেয়। কিন্তু একটি নির্বাচনের পর সবকিছু স্বাভাবিক হয়ে উঠে।
থাইল্যান্ড বর্তমানে সাংবিধানিক রাজতন্ত্রের সঙ্গে একটি পূর্ণাঙ্গ গণতান্ত্রিক দেশ উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, দেশটির পার্লামেন্টের সদস্যরা নির্বাচিত।
এখন থেকে বিশেষ ক্ষমতার ব্যবহার ছাড়া দেশের সব সমস্যার সমাধান সাধারণভাবে গণতান্ত্রিক নিয়মে করা হবে বলেও জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী প্রায়ুথ চান ওচা।
বাংলাদেশ সময়: ২০০৮ ঘণ্টা, জুলাই ১৫, ২০১৯
টিএ