নিষেধাজ্ঞার অংশ হিসেবে এসব সামরিক কর্মকর্তা, এমনকি তাদের পরিবারের সব সদস্য যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশ করতে পারবেন না। একইসঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের কোনো প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে লেনদেনও করতে পারবেন না।
সামরিক বাহিনীর প্রধান এবং সেনাপ্রধান সিনিয়র জেনারেল মিন আং লাইং ছাড়া বাকি যে তিনজন এই নিষেধাজ্ঞায় পড়েছেন, তারা হলেন- দেশটির সেনাবাহিনীর উপ প্রধান জেনারেল সো উইন, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল থান ও এবং ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আং আং।
মঙ্গলবার (১৬ জুলাই) নিষেধাজ্ঞা আরোপের পর যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাইক পম্পেও বিবৃতিতে বলেন, রোহিঙ্গা নিপীড়ন, হত্যা ও মানবাধিকার লঙ্ঘনের জন্য যারা অভিযুক্ত, তাদের বিচারের আওতায় আনেনি মিয়ানমার। এমনকি কোনো উদ্যোগই নেয়নি দেশটি। এটা উদ্বিগ্নের বিষয়। এছাড়া মিয়ানমারের সেনাবাহিনী সারাদেশেই মানবাধিকার লঙ্ঘন করছে বলে আমাদের কাছে তথ্য আছে। তাই আমরা নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছি। আমরাই প্রথম কোনো দেশ যে, মিয়ানমার সামরিক কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিয়েছি।
নিষেধাজ্ঞা আরোপের ঘোষণায় যুক্তরাষ্ট্র মিয়ানমারের আগের নাম, যে নামে এখনও দেশটি বেশি পরিচিত, সেটি- ‘বার্মা’ ব্যবহার করে।
বাংলাদেশ সময়: ১৪৪০ ঘণ্টা, জুলাই ১৭, ২০১৯
টিএ