এটি পরে আবার আঘাত হেনেছে দক্ষিণ কোরিয়ার উপকূলেও। এতে ক্ষয়ক্ষতির পাশাপাশি ভূমিধসের আশঙ্কাও করা হচ্ছে।
রোববার (২২ সেপ্টেম্বর) আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম এসব তথ্য জানায়।
খবরে বলা হয়, টাইফুন তাপা প্রথমে জাপানের ওকিনাওয়া দ্বীপে আঘাত হানে। এসময় তীব্র বাতাসের সঙ্গে ছিল ভারী বৃষ্টি। এতে আহত হয় প্রায় ১৯জন। এ টাইফুনের কারণে বিভিন্ন এয়ারলাইন্স কোম্পানি জাপানে প্রায় ৪১২টি আভ্যন্তরীণ ফ্লাইট বাতিল করেছে। এ ফ্লাইটগুলোর অধিকাংশই কিয়শু দ্বীপ ভিত্তিক। এ টাইফুনের ফলে ব্যাপক মাত্রায় ভূমিধসের আশঙ্কা করা হচ্ছে। একইসঙ্গে দ্বীপের ২ হাজার বাসিন্দাকে নিরাপদ স্থানে সরে যাওয়ার অনুরোধ করেছে কর্তৃপক্ষ।
এদিকে এটি রোববার দক্ষিণ কোরিয়ায় পুরোদমে আঘাত হানার পর সেখানেও ব্যাপক ভূমিধসের আশঙ্কা করা হচ্ছে। এর গতিবেগ হতে পারে ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ১২৬ কিলোমিটার। ইতোমধ্যে এ টাইফুনের কারণে ৩৫৯টি আভ্যন্তরীণ ফ্লাইট বাতিল করা হয়েছে দেশটিতে।
বাংলাদেশ সময়: ১৬৫৭ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ২২, ২০১৯
এইচএডি/